গোবিন্দ গোবৰ্দ্ধন—(২) প্রসিদ্ধ হিন্দি কবি । তাহার রচিত গ্রন্থের নাম ‘আর্য্যাসপ্তশতী’। আদিরসাত্মক নায়ক নায়িক। ভেদাত্মক একথানি উৎকৃষ্ট কাব্য । গোবৰ্দ্ধন—(৩) সংস্কৃত কবি । তিনি ‘আর্য্য।’ ছন্দে সপ্তশতী নামে একখানি সংস্কৃত কাব্য রচনা করেন। তিনি কবি জয়দেবের সমসাময়িক ও তাঁহার বন্ধু ছিলেন । গোবৰ্দ্ধন দাস–একজন পদকৰ্ত্ত । র্তাহার রচিত সতরট পদ পাওয়া গিয়াছে। গোবৰ্দ্ধনরাম মাধবরাম ত্ৰিপাঠী— খ্যাতনাম গুজরাতি সাহিত্যিক । ১৮৬৫ খ্ৰীঃ অব্দে খেড়া জিলার অন্তর্গত নদীয়াড় নামক স্থানে তাহার জন্ম হয়। র্তাহার পিতা বোম্বাই নগরে ব্যবসায় করিতেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চ শিক্ষা সমাপন করিয়া, তিনি কিছুকাল ভবনগর রাজ সরকারে চাকুরী করেন । তৎপরে ১৮৮৩ খ্রী: অব্দে আইন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হইয়া, বোম্বাই নগরেই ব্যবলtয় আরম্ভ করেন । প্রথম চইতেই র্তাহীর সঙ্কল্প ছিল যে, চল্লিশ অথবা বিয়াল্লশ বৎসর পর্য্যন্ত আইন ব্যবসায় করিয়া, অবশিষ্ট জীবন সাহিত্য চর্চ করিবেন। তদনুসারেই ১৮৯৮ খ্ৰীঃ অব্দেই আইন ব্যবসায় পরিত্যাগ করেন এবং একান্তভাবে সাহিত্য চর্চায় মনোমিলেশ করেন । জীবনী-কোষ 88b" র্তাহার সর্ব শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ ‘সারস্বতচন্দ্র’ নামক সুবৃহৎ উপন্যাস । উহার প্রথম ভাগ ১৮৮৫ খ্ৰীঃ অবো প্রকাশিত হয় । তৎফলে গুজরাতের শিক্ষিত সমাজে এক আন্দোলন উপস্থিত্ত হয় । পুস্তকখান মোট চারিখণ্ডে সম্পূর্ণ হুইয়াছে। উহাতে গ্রন্থকার রাজনীতিক সামাজিক প্রভৃতি বিষয় অালোচনা করিয়াছেন। ‘মেহসমুদ্র’ নামে তিনি একখানি দার্শনিক কাব্য রচনা করেন। ইহীও শিক্ষিত সমাজে দিশেষ প্রশংসা লাভ করে। 'সাক্ষর জীবন’ নামক অীর একখানি উপন্যাস র্তাহীর অপর 45ml I Šígå fåf ‘Conflict of Law between Converts and non Converts in India’afo go off আইন পুস্তকও তিনি প্রণয়ন করিয়াছেন। একাধিক প্রতিষ্ঠাপন্ন মাসিক পত্রিকার তিনি একজন নিয়মিত লেখক ছিলেন । গোবিন্দ--(১) তিনি রামানুজাচার্য্যের মাসীর গর্ভজাত সন্তান ছিলেন । র্তাহার পিতার নাম কমলনয়ন ভট্ট এবং মা তাঁর নাম মহাদেবী ছিল । তিনি রামানুজের সঙ্গে এক সময়ে যদিব প্রকাশের নিকট অধ্যয়ন করি তেন এবং যাদল প্রকাশ রামানুজকে মারিবার সঙ্কল্প করিলে, তিনিই রাম নুজকে বাঁচান। পরে তিনি রামামুজের শিষ্ণু হইয়াছিলেন । রামানুজাচার্য্যের
