কামিনীকুমার তিনি কংগ্রেসের সহিত সংশ্লিষ্ট হন । এম-এ বি-এল উপাধি লইয়া কামিনীকুমার কাছাড় জেলার শিলচরে আইন ব্যবসায় আরম্ভ করেন । উত্তরকালে এই ব্যবসায়ে তিনি বিশেষ সুখ্য তি লাভ করির ছিলেন । "িশেষতঃ বিখ্যা ত বtলাদন খুনের মোকৰ্দমায় তাঙ্গার যণ চারিদিকে ব্যাপ্ত হয়। শ্রীহট্ট ও কাছাড় জিলা ব্যতীত ত্রিপুরা, টাক। প্রভৃতি বহু জিলায় যাইয়া তিনি মেীকদম। করিয়া প্রচুর অর্থ উপাৰ্জ্জন করেন । আইন ব্যবসায়ের সঙ্গে সঙ্গে তিনি জাতীয় আন্দোলনেও আত্ম-নিয়োগ করিয়াছিলেন । ইহার ফলে কামিনীকুমার এক সময়ে সুরমা উপত্য করে অবিসম্বাদী নেতা বা লয়। পরিগণিত হন । তিনি বহু ধৎসর শিলচর মিউনিসিপ্যালিটির সর্বাধ্যক্ষ (Chairছিলেন । এতদ্ব তীত তিনি আসাম ব্যবস্থাপক সভা এবং ভারতীয় ব্যবস্থা পরিষদের ও সদস্য নিৰ্ব্বাচিত man ) হইয়াছিলেন । দেশপক্ষু চিত্তরঞ্জন ও পণ্ডিত মতিলালের নেতৃত্বে যখন নিখিল ভারত স্বরাজ্যদল গঠিত হয়, তখন কামিনীকুমার এই দলের অন্যতম সমর্থক ছিলেন । বঙ্গভঙ্গের পর যে স্বদেশী আন্দোলনের স্বচন হয়, তাহার প্রভাব খ্রীহট্টে ও পেীtছয়ছিল সেই সময় শ্রীহট্ট ও কাছাড় জিলার অধিবাসীদিগের মধ্যে নৰ-জাগ্রত রাষ্ট্রীয় জীবনী-কোষ 8wყ চেতনাকে সুসংযত করিবার ভার র্যাঙ্গার লইয়াছিলেন, কামিনীকুমার ছিলেন তাঁহাদের অন্যতম। ঐ সময়ে, ১৯০৬ সালের ১১ই আগষ্ট তারিখে শ্ৰীহট্ট সহরে সুরম উপত্যক রাষ্ট্রীয় সম্মেলনে তাহাকে আহবান করা হয় । কামিনীকুমার চন্দ মহাশয় এই সম্মেলনের সভাপতিত্ব করিয়াছিলেন । এই সম্মেলনে “সুরমা উপত্যকা সমিতি” নামক একটি প্রতিষ্ঠান গঠনের প্রস্তাব গৃষ্ঠী ও হয়। বাঙ্গালার রাজনীতিক্ষেত্রেও তিনি একান্ত অপরিচিত ছিলেন না । ১৯১৯ খ্ৰীঃ অব্দে বঙ্গীয় প্রাদেশিক রাষ্ট্রীয় সম্মেলনের বিশেষ অধিবেশনে তিনি সভাপতির আসন গ্রহণ করিয়াছিলেন । এই সময় তিনি অতিশয় নিভী কভাবে মতামত প্রকাশ করিয়া জনসাধারণের শ্রদ্ধ। অ| কৰ্মণ করেন । তিনি এক সময়ে কলিকা 31 বিশ্ববিদ্যালয়ের সদস্ত ( Fellow ) হইয়াছিলেন । শিলচর সহ রই তাহার প্রধান কৰ্ম্মকেন্দ্র ছিল । তথায় তিনি বহু প্রতিষ্ঠানের সহিত ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত ছিলেন । সালে আসাম পরিভ্রমণ উপলক্ষে মহাত্মা গান্ধী ধূপন শিলচরে গিয়াছিলেন। তখন তিনি কামিনীকুমার চন্দ মহাশয়ের বাড়াতেই অতিথি হইয়াছিলেন । মৃত্যুকালে তাঁহার বয়স ৭০ বৎসর হইয়াছিল শেষজীবনে ভগ্নস্বাস্থ্য লইয়া তিনি বিশেষ ভালে কোন আন্দোলনে যোগদান > R R○
