८७थमांबाब्ल করিয়াছিলেন, সেইরূপ অকাতরে অর্থ দানও করিয়াছিলেন। তাহার দানে জাতি ধৰ্ম্মের বিচার ছিল না । তাহার দtনের বিবরণ অালোচনা করিলে দেখা যায় তাহাতে পশুপক্ষী, গৃহী. সন্ন্যাসী, বৌদ্ধ, জৈন, হিন্দু, মুসলমান, খ্ৰীষ্টান ভেদ ছিল না এবং প্রাদেশিকতার লেশ মাত্র ছিল না । শিক্ষা বিস্তাবে, অন}থ আশ্রম অথবা পিজরা পোল স্থাপনে, ধৰ্ম্মশালা নিৰ্ম্মাণে, প্রাকৃতিক ৰিপৰ্য্যয়ে আৰ্ত্ত নরনারীর সাহাযো, বস্তুতঃ সকল প্রকার সৎকাজেই তিনি মুক্ত হস্তে দান করিয়া গিয়াছেন । তাহার জীবনে তিনি প্রায় ষাট লক্ষ টাকা সৰ্ব্বমোট দান করিয়া গিয়াছেন বলিয়া পরিমিত হইয় থাকে । সাক্ষাৎভাবে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় এবং পরোক্ষভাবে বাঙ্গালা দেশ এই मशन्नडन मानदौtब्रव्र नारुcिया श्रृंटे झहेब्रt८छ् । उँांझांत ७थनख छ हे ठाशः টাকাব সুদ হইতে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃতী ছাত্রগণকে গবেষণ বৃত্তি প্রদত্ত হইয়া থাকে । উচ্চ তাঙ্গার নামানুসারে প্রেমচাঁদ রায়চাঁদ বৃত্তিরূপে কথিত হয়। পূৰ্ব্বে সাধারণতঃ একজন ব্যক্তিকে স্বদের সমুদয় অর্থ বৃত্তিস্বরূপ দেওয়া হইত। কয়েক বৎসর হইল বিশ্ববিদ্যালয়, ঐ অর্থ একাধিক ব্যক্তিকে বণ্টন করিয়া দিবার ব্যবস্থা করিয়াছেন । ঐ বৃত্তিধারীদের মধ্যে জীবনী-কোষ »88२ yঅীনন্দ মোহন বসু, vগৌরীশঙ্কর দে বিচারপতি ৫/সারদাচরণ মিত্র, yমাণ্ড তোষ মুখোপাধ্যায়, vরামেন্দ্র সুন্দর ত্ৰিবেদী, শ্ৰীহীরেন্দ্রনাথ দত্ত, স্তার যদুনাথ সরকার, অধ্যাপক রাধাকুমুদ মুখোপাধ্যায়, yজ্ঞানশরণ চক্রবর্তী প্রভৃতির নাম লাঙ্গালী পাঠকদের কাছে সমধিক পরিচিত । ১৮৬৮ খ্ৰীঃ অব্দ হইতে ঐ বৃত্তি দেওয়া হইতেছে এবং সৰ্ব্ব প্রথম যিনি ঐ বৃত্তি পান তাঙ্গার নাম অtশু তোষ মুখোপাধ্যtয় । প্রেমনারায়ণ রায়, রাজা --চন্দ্রদ্বীপের রাজা প্রতাপ নারায়ণ জীবন লীলা শেষ করিলে, তদীয় অপ্রাপ্ত বয়স্ক পুত্র প্রেমনারায়ণ, মমাত্যগণ কর্তৃক সিংহ! সনে স্থাপিত হইয়াছিলেন ; দুর্ভাগ্যবশতঃ তিনি অধিকদিন রাজ্য ভোগ করিতে পারিলেন না । ষোবনে পদার্পণ করিবার পুৰ্ব্বেই পরলোকে পিতৃ-সন্নিধানে গমন করিলেন । রাজা পরমানন্দ হইতে প্রেম নারায়ণ পৰ্য্যস্ত আট ভূপতি দনুজমর্দনের সিংহাসনে অধিষ্ঠিত হইয়াছিলেন । প্রেমানন্দ দাস —তিনি একজন কলি । তাহার রচিত গ্রন্থের নাম *চন্দ্ৰচিস্তামণি” । প্রৌঢ়নাথ—নাথপন্থী ৮৪ জন সিদ্ধ পুরুষের মধ্যে তিনি অন্যতম ছিলেন । অপাণ নাথ দেখ ।
