›8ግ» অধিকৃত পঙ্গল দুর্গ আক্রমণ করেন কিন্তু দুই বৎসরকাল বহু চেষ্টা করিয়াও দুর্গ অধিকার করিতে পারিলেন না । অবশেষে ফিরোজশাহের সৈন্স দলে মহামারী দেখা দিল । এই সময়ে বিজয়নগরের সৈন্ত প্রবল বিক্রমে তাহাদিগকে আক্রমণ করিল। যুদ্ধে ফিরোজশাহের সেনাপতি মির ফয়েজউল্লা নিহত হইলেন । স্বয়ং ফিরোজশাহ যুদ্ধক্ষেত্র হইতে পলায়নপুৰ্ব্বক আত্মরক্ষা করিলেন । বহু মুসলমান সৈন্ত নিহত হইল। বিজয় নগর সৈন্ত বহু স্থান ধ্বংস স্বপে পরিণত করিয়া স্বদেশে প্রত্যাবৰ্ত্তন করিল । যিনি এ পর্য্যস্ত কেবল জয়লাভই করিয়াছেন, আজ তাহার এই বড়ই পীড়াদায়ক তিনি রাজকার্য্যের ভার বিশ্বস্ত কৰ্ম্মচারী ও ক্রীতদাস হুশিয়ার অাইন-উলমুদ্ধ ও নিজাম উল-মুল্কের উপর সমর্পণ করিলেন । কিন্তু ইতিমধ্যে আtহাম্মদ শাচ, ফিরোজ শাহকে হত্যা করিবার জন্য রাজধানী আক্রমণ করিলেন । রুগ্ন ফিরোজশাহ বুঝিতে পারিলেন র্তাহার পুত্র হাসনের সিংহাসন লাভের কোন সম্ভাবনা নাই । সেজন্ত তিনি আহাম্মদকেই সিংহাসন প্রদান করি লেন । হাশনকে তাহার হস্তেই সমর্পণ করিলেন । অtহাম্মদ, হাশনকে ফিরোজাবাদে একটা জায়গীর প্রদান করিয়াছিলেন। ফিরোজশাহ বাহমনি পরাজয় হইল । ভারতীয়-ঐতিহাসিক ১৪২২ খ্ৰীঃ অব্দে পরলোক গমন করেন। ফুরসি–হোশেন আলী সাহের কবিজনসুলভ নাম । তিনি গোলকু গুরি কুতবশাষ্ঠী বংশের একথান। ইতিহাস রচনা করিয়ছিলেন, তাহার নাম— ‘নিশবং নাম। শাহ রাইয়ারি ।” ফুসী, মৌলান। -भूर्शिनांनान छिलांब्र তালিবপুর একটা প্রসিদ্ধ গ্রাম । এই গ্রামের দানশীল জমিদার বংশের প্রতিষ্ঠাতা মৌলানা ফুণী সাহেব পশ্চিম দেশ হইতে আগমন করিয়া এখানে বাস করিতে থাকেন । তিনি অfরবী ও ফারসী ভাষায় এবং মুসলমান ধৰ্ম্মশাস্ত্রে বিশেষ বুৎপন্ন ছিলেন বলিয়। দিল্লীর সম্রাট জাহাঙ্গীর সাহের নিকট হইতে লাখেরাজ সম্পত্তি প্রাপ্ত হন । মৌলানা সাহেব শিক্ষা দান কার্য্যে জীবন অতিবাহিত করিয়া ৮০ বৎসর বয়সে পরলোক গমন করেন । তাছার বিদ্বনি পুত্র মৌলবী দীন মোম্মদও পিতার দ্যায় সৎ কৰ্ম্মান্ত রাগী ছিলেন । টেয়া গ্রাম হইতে বা বলা নদী পর্যন্ত প্রসিদ্ধ বঁধে তাহার এক বিশেষ কীৰ্ত্তি । ইহা দ্বারা সেই অঞ্চল প্লাৰন হইতে রক্ষা পাইয়াছে। তাহার পুত্র পীর মোহাম্মদ ও সৎকৰ্ম্মানুরাগী ছিলেন। তিনিও পিতার নুtয় অার একটী বাধদ্বারা প্লাবন হইতে দেশরক্ষার সুব্যবস্থা করেন। পীর মোহাম্মদের অন্ততম পুত্র গোলাম রসুল আরবী ও ফারসী ভাষীয় বিশেষ
