ফেরিতা "كنه لا يصيصديقتضي श्रtब cमलeब्राब भै। ब्राञ्जाब विष ठिप्ड श्रंडिङ झहेग्न °ञाशन कतििरङ नf१] হন । তখন সিরাজনগর বাসী এনায়াত খার প্রাধান্ত সংস্থাপিত হয় । এই ५ीनां ब्रांड शैब्रि मशीघ्र ङाँध्न डिनेि श्री दीव्र রাজসাক্ষাৎকার লাভে সমর্থ হন । এবার তিনি রাজার সুনজরে পতিত হন । এব্রাহিম শাহ তাহাকে ‘রোজতুক সফ’ নামক গ্রন্থের একখণ্ড উপহার প্রদান করিয়া, ভারতবর্ষের মুসলমান রাজত্বের ইতিহাস সঙ্কলনের 27 겪CR || 게 ইহা ও বলিয়া দেন যে, ইহা যেন তোষামোদ বাক্যে ও অতুক্তিতে কলুষিত না হয় । ইহার পর হইতেই ফেরিস্ত। ইতিহাস সঙ্কলন কার্য্যে নিযুক্ত হইলেন । অবশিষ্ট জীবন অতি সন্মান ও গৌরবের সহিত যাপন করেন । মধ্যে একবার তিনি দৌত্য কার্য্যে নিযুক্ত হইয়। আকবর শাহের মৃত্যুর পরেই জাহাঙ্গীর শাহের দরবারে গমন করিয়াছিলেন । সেই সময়ে সম্রাট জাহাঙ্গীর শাহ গ্রীষ্মকাল কাশ্মীরে যাপন করিবার জন্য যাত্রা করিয়াছিলেন। ফেরিস্তা পথিমধ্যে লাহোর নগরে যাইয় তাহার সহিত সাক্ষাত করেন । সম্রাট জাহাঙ্গীর তাহাকে অতি সমাদরে গ্রহণ করেন । লাহোর হইতে প্রত্যাবৰ্ত্তন কালে তিনি নানা দেশ ভ্রমণ করিয়া, জ্ঞান সঞ্চয় করেন জীবনী-কোষ »8ፃ8 ফেরিস্তার স্বপ্রণীত ইতিহাসের नांभ ‘८१Iाँलभन-हे-4बांश्ििभ' वl *८नोब्रग নামা’ রাখিয়াছিলেন । তিনি বিজ1शृङ्गब्र का१ि°ङि ७ीबहिम श्रृंi८९ब्र नॉ८भ গ্রন্থ উৎসর্গ করিয়াছিলেন। তাছার নামের অনুকরণেই স্বীয় গ্রন্থের নাম ‘গোলমন-ই-ইব্রাহিমি’ নামেও অভিহিত করিয়া থাকেন । এব্রাহিম শাহ ১৫৯৯ খ্ৰীঃ অব্দে নেীরস নামে এক নূতন রাজধানীর পত্তন করেন ; ফেরিস্তা আপন অভিভাবকের প্রীতিসাধনার্থ স্বীয় গ্রন্থের নাম 'নৌরস নাম।” রাখিয়াছিলেন । ফেরিস্তার গ্রন্থ উপক্রমণিকা, উপসংহারসহ চতুর্দশ ভাগে বিভক্ত । প্রথম উপক্রমণিক অংশে হিন্দুরাজত্ব ও প্রাচীন মুসলমান জাতির ভারতে আগমণের বিবরণ দেওয়া হইয়াছে। হিন্দু রাজন্তবর্গের বিবরণ নানা অলোকি ক ও অদ্ভুত বিবরণে পূর্ণ। মূল গ্রন্থের প্রখম অধ্যায়ে গজনী ও লাহোরের নরপতিগণের বিবরণ, দ্বিতীয় অধ্যায়ে দিল্লীর মুলতানগণের বিবরণ, তৃতীয় অধ্যায়ে দক্ষিণাত্যের বিবরণ । কিন্তু हेश श्रादाब्र छ्द्र श्र:८* विडऊ कूणदर्श, বিজাপুর, তেলিঙ্গা, বেরার, আমেদ নগর ও বিদার। চতুর্থ মধ্যায়ে গুজরাটের নরপতিগণের, পঞ্চম অধ্যায়ে মালবের নরপতিগণের, ষষ্ঠ অধ্যায়ে খাদেশের নরপতিগণের, সপ্তম অধ্যায়ে বঙ্গদেশ ও বিহারের নরপতিগণের,
