বখতিয়ার জীবনী-কোষ 〉8bペ ইহার বহু পূৰ্ব্বে লক্ষ্মণ সেন পরলোক পারিলেন যে, পচিশ মাইল দূরে আর গমন করিয়াছিলেন । বঙ্গ বিজয়ের বিশ্বাস যোগ্য বিবরণ আজ পর্যান্ত জানা যায় নাই। তবে বঙ্গদেশ বিজিত झहेोंश्लि झेझ नङj न ददौ° वl cन्रॉनि ब्र ধ্বংস করিয়া বখতিয়ার লক্ষ্মণাবতী বা গৌড়ে স্থায়ী বাসস্থান নিৰ্ম্মাণ করিয়াছিলেন । লক্ষ্মণাবতী বিজয়ের পর বখতিয়ার ১২ সহস্ৰ অশ্বারোহী সৈন্তসহ তিববত বিজয়ে বহির্গত হন । ইতিপূৰ্ব্বে বখংভিয়ার একজন মেচ জাতির নায় ককে ধৃত করিয়। তাছার নাম আলী রাখিয়। ছিলেন । এই আলীমেচ তীtহার তিববত অভিযানের পথপ্রদর্শক হইয়াছিলেন । আলীমেচ তাহাকে বৰ্দ্ধনকোটে মানিয়া উপস্থিত করেন । বৰ্দ্ধনকোট বগুড়া জিলায় । এখানে একটী বৃহৎ নদী বখতিয়ার খলজি প্রাপ্ত হন । এই নদীর কুল অবলম্বন করিয়া তিনি দশদিন গমন করিবার পরে, বিংশতি খিলান যুক্ত একট প্রাচীন পাষাণ নিৰ্ম্মিত সেতু দেখিতে পাইয়ছিলেন । তিনি একজন তুর্কি ও একজন খলজী আমীরকে সেতুরক্ষার্থ স্থাপন করিয়া, অগ্রসর হইতে লাগিলেন। পনর দিন পাৰ্ব্বত্য পথ অতিক্রম করিয়া, তিনি একটা উপত্যক ভূমিতে আসিয়া উপস্থিত হইলেন । এই স্থানের একটা দুর্গ অধিকার করিয়া তিনি জানিতে একটা দুর্গে পঞ্চাশ সহস্ৰ অশ্বারোহী সৈন্ত সজ্জিত আছে । এই সংবাদ শুনিয়া জার অগ্রসর হওয়া,তিনি সমুচিত বলিয়া মনে করিলেন না । ফিরিবার পথে র্তাহার অশ্ব ও মনুষের আহারের অভাবে অভিশয় কষ্ট হইয়াছিল। সৈন্তের অশ্ব বধ করিয়া আহার করিতে লাগিল । এইরূপে অতিকষ্ট্রে তিনি কামরূপে প্রত্যাবৰ্ত্তন করিয়া দেখিলেন নদীর উপরিস্থিত খিলান ভগ্ন । র্তাহার নিযুক্ত আমীরের। পরস্পর বিবাদ করিয়া, প্রস্থান কfরয়াছেন । নদী পার হইতে যাইয়া, বখতিয়ারের বহু সৈন্য জল নিমগ্ন হুইয়। প্রাণত্যাগ করিল । সীমান্ত কয়েকজন সৈন্তসহ তিনি বৰ্দ্ধনকোটে প্রত্যাবৰ্ত্তন করিলেন । ইহার অল্পদিন পরেই তিনি অমুস্থ হইয়া ১২০৬ খ্ৰীঃ আবেদ প্রাণ ত্যাগ করেন । অন্তমতে সেনাপতি আলীমৰ্দ্দন খিলজি তাহাকে হত্যা করিয়াছিলেন । বখতিয়ার খা—সম্রাট জাহাঙ্গীরের একজন উচ্চপদস্থ কৰ্ম্মচারী । দিল্লীর নিকটবৰ্ত্তী বক্তিয়ার নগরের সুন্দর डछनोणब्रीि उँहाब्रहे दोब्रा निर्बिङ । डिनि भिब्रांड उण-श्रांगम नाcम नबीछे জাহাঙ্গীরের রাজত্বের এক ইতিহাস লিখিতে আরম্ভ করেন । কিন্তু ইহা সম্পন্ন হইবার পূৰ্ব্বেই তিনি ১৬৮৪ খ্ৰীঃ অব্দে পরলোক গমন করেন ।
