8ఏసి বৎস দেবীকে নেপালের লিচ্ছবিবংশীয় শিবদেব বিবাহ করিয়tfছলেন । বৎস দেবী মৌখরীরাজ ভোগবল্মার কন্ত। ছিলেন । বৎস দেবী—(২) তিনি মগধের নরপতি পুর গুপ্তের মহিষী । বৎস দেবী নরসিংহ গুপ্তকে প্রসব করেন । বৎসপাল স্বামী—মগধের গুপ্তবংশীয় নরপতি গোপচন্দ্রের সময়ে বৎসপাল স্বামী বারুকমণ্ডলে শাসনকৰ্ত্তা ছিলেন । বৎসরাজ – খ্রীঃ ষষ্ট শতাব্দীর শেষভাগে গুজরাটে বর্তমান ভরোচের নিকটে ( প্রাচীন ভূ গুকচ্ছ বা ভরু কচ্ছ) একটী ক্ষুদ্র গুর্জর রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হইয়াছিল । নন্দোর ( বর্তমান রাজপিপল রাজ্যের রাজধানী নন্দোভ ) র্তাহার রাজধানী ছিল । এই বংশের প্রথম রাজা প্রথম দদ ও ষষ্ঠ সংখ্যক রাজা জয় ভট। পরে এই বংশে দেবশক্তি নামে এক রাজা হইয়াছিলেন । র্তাহারই পুত্র বৎসরাজ । তিনি কান্তকুজের রাজগণকে পরাস্ত করিয়া উক্ত রাজ্য অধিকার করিয়াছিলেন । তিনি ৭৮৩ খ্ৰীঃ অব্দে জীবিত ছিলেন । তিনি বঙ্গদেশ ও জয় করিয়াছিলেন । তাহার পুত্র দ্বিতীয় নাগভট । কিন্তু এই উত্তরাপথ বিজয়ী বৎসরাজ রাষ্ট্রকুট পতি ধ্রুব ধারাবর্ষ কর্তৃক পরাজিত হইয়। মরুভূমিতে পলায়ণ করিতে বাধ্য হইয়াছিলেন । ভারতীয়-ঐতিহাসিক বদনচন্দ্র বৎসরাচাৰ্য্য— রাজসাহী বিভাগের পুটিয়ার বিখ্যাত ব্রাহ্মণ রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা ও সিদ্ধ পুরুষ । তিনি পটযুtয় একটি অtশ্রম স্থ\পন কৰুি\\ সাত্ত্বিকভাবে ভগবদ্যুপাসনা করিতেন । তদানীন্তন বাঙ্গালীর মুসলমান রাজস্ব ংগ্রাহকগণ দিল্লীতে রাজস্ব প্রেরণ ন করায়,সম্রাট তাহাদিগকে দমন করিবার জন্য একজন মুসলমান সেনাপতিকে মুঘল সৈন্যসহ প্রেরণ করেন । ঐ মুসলমান সেনাপতি বাঙ্গালায় আসিয়া বৎসরাচার্য্যের সহিত সাক্ষাৎ করিলে, তিনি র্তাহীদের কার্য্যে সাহায্য করিয়াছিলেন । এই কার্য্যের পুরস্কারস্বরূপ তিনি পদ্ম নদীর তীরবত্তী লস্করপুর পরগণা জায়গীর প্রাপ্ত হন । তিনি সংসারের প্রতি উদাসীন ছিলেন, কাজেই জমিদারীর ও বিশেষ ভক্তবিধান করিতেন না । তাহার অনেক গুলি পুত্রসন্তান হইয়াছিল । তন্মধ্যে চতুর্থ পুত্ৰ পীতাম্বর রায় মুঘল সম্রাটের নিকট হইতে ‘রাষ্ট্র’ উপাধিসহ পৈতৃক জমিদারী লস্করপুর পরগণা প্রাপ্ত হইয়া ছিলেন । বদনচন্দ্র বড়ফুকন—তিনি আসামের আহম বংশীয় নরপভি চন্দ্র কান্ত সিংহের (১৮১০-–১৮ খ্ৰীঃ আব্দ) রাজত্বকালে তাহার বড় ফুকন ছিলেন। তাহার ও তাহার পুত্রদের দুধিবনীত ব্যবহারে আপামর সকলে অতিশয় উত্তেজিত
