পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় ঐতিহাসিক-পঞ্চম খণ্ড.pdf/২০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বসুবন্ধ, আর্য্য-পুদগল, জ্ঞান ও সমাধি, এষ্ট আটটি নির্দেশ বা পরিচ্ছদে বিভক্ত । নবম নির্দেশে সাংখ্য, বৈশেষিক ও বাৎসপুত্রিয় দর্শনের আলোচনা আছে । মুলু গ্ৰন্থখানি সংস্কৃত ভাষায় রচিত হইয়াছিল । উহ। এক্ষণে পাওয়া যায় ন। । ‘অভিধৰ্ম্ম-কে ষ ব্যাখ্যা’ নামে উহার একখানি টীক যশোমিত্রকর্তৃক রচিত হয় । মূল গ্রন্থখানি খ্ৰীঃ ৬ষ্ঠ শতাব্দীর শেষার্দ্ধে পরমার্থকর্তৃক চীনা ভাষায় অনুদিত হয়। পরবর্তী শতাবীতে ই উয়ান চ্যাঙ ও উহার এক থt.ন অনুবাদ করেন । মধ্যবয়সে বক্ষবন্ধু, অসঙ্গের নিকট भछान्न भtङ नोभिङ इन ७द१ 2५tनङ যোগাচার মত অমুসরণ করিতে থাকেন । পূৰ্ব্বে মহাযান-মতের বিরুব্ধচরণ করিয়াছিলেন বলিয়া, তিনি প্রায়শ্চিত্তস্বরূপ বহু মহাযান-মতমূলক গ্রন্থের ভাষা প্রভৃতি রচনা করেন । এই সকল ভীষ্যের মধ্যে সদ্ধৰ্ম্ম পুণ্ডরিক, মহানিৰ্ব্বাণ স্বত্র, বজ্রচ্ছেদিক প্রজ্ঞাপারমি তা প্রভৃতি প্রধান । fবন্ধ্যবাদ নামক একজন সাংখ্যপণ্ডিতের নিকট বিচারে পরাজিত হইয়া, বক্ষবন্ধু, সাংখ্যসপ্ততির অনুকরণে পরমার্থ সপ্ততি নামে একখানি গ্রন্থ রচনা করেন। ঐ গ্রন্থে তিনি সাংখ্য मठ डग्न उघ्न कब्रिप्रl दिtäष* ७ १७न করেন । ( জাপানী পণ্ডিত তাক छौबनौ-6कोस Yogo কামুর মতে বিন্ধ্যবাদ ঈশ্বরকৃষ্ণেরই নামী স্তর ) । বসুবন্ধু রচিত মহাপরিনিৰ্ব্বানস্থত্রের টীকার একখানি অমুটীকা ধৰ্ম্মবোধি রচনা করেন। র্ত হার বিংশ তক ( নাম স্তর বিজ্ঞপ্তিমাত্র। সিদ্ধি ) ও ত্রিংশত্রিক। নামক গ্রন্থদ্বয়ের দুইটি টীক। রচিত হয়। প্রথমটি বম স্কু স্বয়ং এবং দ্বিতীয়টি স্থিরমতি রচন। করেন । প্রজ্ঞাপীরমিতার ও তিনি একটি টীকা রচনা করেন। মূল গ্রন্থখানি দুষ্প্রাপ্য। চীন ও তিববতী ভাষায় উস্থার অনুবাদ অাছে মাত্র। ধোগাচার সম্প্রদায়ের প্রধান প্রধান গ্রন্থেরও তিনি কতক গুলি টীকা রচনা করেন । বিজ্ঞানবাদ উপলক্ষ করিয়। একথানি মৌলিক গ্রন্থ ও তাঁহার রচিত । অন্তান্ত গ্রন্থের নাম- ত্রিপুর স্বত্রোপদেশ ধৰ্ম্মচক্র প্রবর্তন স্থত্রোপদেশ ; কৰ্ম্মসিদ্ধ; প্রকরণ শাস্ত্র ; রত্নচুড় স্বত্র ; চতুধৰ্ম্মোপদেশ ; পঞ্চ স্কন্ধ প্রকরণ ; ব্যাখ্যাযুক্তি ; প্রতী ত্যসমূৎপাদ স্থত্রের টীকা ; মধ্য স্থ iবভাগ এবং মৈত্রেয় রচিত মহাযান স্বত্র লিঙ্কারের টীকা । শেষ জীবনে তিনি প্রধানতঃ অযোধ্য। নগরীতে বাস করিতেন এবং সেইখানেই অশিী বৎসর বয়সে তাহার মৃত্যু হয়। বৈভাষিক সম্প্রদায়ের আচার্ধ্য মনোরথ ও সজঘভদ তাহার সমসাময়িক ছিলেন । শেষোক্ত ব্যক্তি, বসুবন্ধুর মত খণ্ডনে একখানি গ্রন্থ রচনা করেন ।