বাল গঙ্গাধর দর্শিনিক গ্রন্থ । উহাতে তিনি কৰ্ম্মcथो८%न्त्र cष व?tथ;। नििशूtछ्ने डोश्। অতি গভীর জ্ঞানপূর্ণ। এই সকল বইএর অনেক অংশ তিনি বিভিন্ন সময়ে সরকারী অতিথিশালায় থাকিবার সময়েই রচনা করিয়াছিলেন । তঁtহার মৃত্যুর পর মহাত্ম। গান্ধিউদ্যোগী হইয়া তাহার স্মৃতি রক্ষার জন্য একটি ধনভাগুর (Fund) স্থাপন করেন । এই ধন ভাণ্ডারের জন্ত প্রায় এক কোটী টাকা সংগৃহীত হইয়াছিল। এত অধিক টীক। আর কোনও জাতীয় কার্য্যের জন্য সংগৃহীত হয় নাই । অর্থের দ্বার। তিলক-স্মৃতি ofg} {Röfgf3 (Tilak Memorial Swaraj Fund) «tf** *èqftø | তিলকের পত্নী ১৯১২ খ্ৰীঃ আন্দে গতায়ু হন । তিনি তখন মান্দালয় নগরে রাজবন্দী ছিলেন । র্তাহার ছয়টি সন্তানের (তিনটি পুত্র ও তিনটি কন্ত) মধ্যে জ্যেষ্ঠ পুত্র অপেক্ষীকৃত অল্প वञ्चcनहे भाँव्र शृॉन । बांलभंत्रांशन्त्र भांट्ञी- ०१७८ औ: অন্ধে এই মহাপ্রাজ্ঞ পণ্ডিত বোম্বাই প্রদেশে কক্রীড় ব্রাহ্মণবংশে জন্মগ্রহণ করেন । তিনি যেমন প্রখর বুদ্ধিসম্পন্ন তেমনি ধৰ্ম্মনিষ্ঠ, সচ্চরিত্র, সাধুপুরুষ, জনসাধারণের ভক্তিভাজন ও প্রিয়পাত্র ছিলেন । একদিকে শিক্ষ। বিভাগে তিনি উচ্চ পদারূঢ় কৰ্ম্মচারী, ইউরোপীয় জীবনী-কোষ ১৬২৪ পণ্ডিত সমাজে তাহার বিদ্য বুদ্ধির সন্মান, অথচ তাহার শরীরে একটুকুও অহঙ্কার ছিল না । তাহার নম্র স্বভfব ও বিনয়ে তিনি জন সমাজে অতি আদরণীয় ছিলেন । র্তাহার সামান্ত বেশভূষা দেখিয়া অনেকে প্রথমে তাহাকে চিনিতে পারিতেন না । তিনি শিক্ষাব্রতী ও সমাজ সংস্কারপন্থী ছিলেন। কিন্তু সমাজে ধীরে ধীরে সংস্কার আনয়ন করাই তাহার অভিপ্রে ত ছিল ; তাহার বিশেষ যত্নে বোম্বাই নগরে একটি নৰ্ম্মাল স্কুল স্থাপিত হয় । মফঃস্বল হইতে বিদ্যার্থী আহরণ, তাহদের পড়ার ও থাকার উপযোক্ত বনে বস্ত করা, র্তাহীদের যtহাতে পাঠে অনুরাগ জন্মে তৎপ্রতি দৃষ্টি রাখা তাহার প্রধান কৰ্ত্তব্যের মধ্যে ছিল । তিনি সমাজ সংস্কারী বলিয়। পরিচয় দিতেন না। আবার উগ্র সমাজ বিপ্লবী দলেও যোগ দিতেন না । তিনি বলিতেন ধৰ্ম্মভিত্তির উপর সমাজ সংস্কার স্থাপন কর, নতুবা সুফল পাইবে না। এবিষয়ে রাজা রামমোহনের সহিত র্তাহীর ঐক্য ছিল । কিন্তু তাহাতেও গোড়। হিন্দুদের কটাক্ষ এড়াইতে পারেন নাই । নারায়ণ শেষাদ্রির ভ্রাতা শ্ৰীপদ শেষাদ্রি অকারণে জাতিচু্যত হন । তিনি সমাজে উঠিবার চেষ্টা করিলে একদল ঘোর বিরোধী হয় । কিন্তু বালগঙ্গাধর শাস্ত্রী অনেক উৎপীড়ণ সহ করিয়াও র্তাহার পক্ষ
