বালাজী ছিল । এই সব অভিযান সময়ে তাহার পুত্র বাঙ্গীরাও প্রায় সৰ্ব্বদ। র্তাহার সঙ্গে থাকিতেন। এই সময়ে মহারাঠাদের মধ্যে পরস্পর বিবাদ বাধাইবার জন্য দিল্লীর সম্রাট সম্ভাজীর পুত্র শাহুকে মুক্তিদান করিলেন এবং এই সঙ্গে দক্ষিণাত্যের সর দেশমুখীর ( রাজস্বের দশমাংশ ) সনন্দ ও প্রদান করিলেন । শাহু দেশে জাস মাত্র, রাণী তারা বাঈয়ের সহিত রাজ্যাংশ লইয়া যুদ্ধ সংঘটিত হয় । কতক লোক শাহুর পক্ষে যোগ দিলেন। এদিকে মুঘল আক্রমণ ক্ষীপ্ত হওয়ায় বালাজী রাজস্বের অtয় বৃদ্ধির দিকে মনোযোগ দিতে পারিলেন। তিনি কৃষি কাৰ্য্যে উৎসাহ প্রদানপূর্বক কৃষকদিগের উন্নতির পথ উন্মুক্ত করিয়৷ দিলেন, সঙ্গে সঙ্গে রাজস্বের আয় বৃদ্ধি পাইল । তাগার কার্য দক্ষ তায় সেনাপতি যাদব রাঁ ও খুব সন্তুষ্ট হইলেন। মহারাজ শাহু ও র্তাহার কৰ্ম্মকুশলতার বিষয় অবগত হইলেন । অদে রাজস্ব সচিব ধনাঙ্গী যাদবের মৃত্যু হইলে, মহারাজ শাহু রাজস্ব বিভাগের সমস্ত ভার বালাজী বিশ্বনাথের উপর অর্পন করিলেন । ধনাজী যাদবের পুত্র চন্দ্রসেন কেবল সামরিক বিভাগের কৰ্ব রহিলেন । ইহাতে চন্দ্রসেন অতি*म्न कु:थिङ झहेब्रां बांटांजी विश्वंनां८थंज्ञ ঘোরতর শক্র হইলেন । ১৭১১ খ্ৰীঃ ১৭১০ খ্ৰীঃ জীবনী-কোষ ماجدها لا অব্দে একটা তুচ্ছ কারণে চন্দ্রসেন বালাজী বিশ্বনাথকে আক্রমণ করেন । এই সময়ে তাহীর সঙ্গে বেশী সৈন্ত । ছিল না বলিয়া তিনি পলায়ন করিতে ११] झुने । 2१८म अग्लो दख्न Glicभ পরে ক্রমে পুরন্দর দুর্গে, পাণ্ড গড়ে তিনি অtশ্রয় গ্রহণ করিলেন । এই স্থানেও চন্দ্রসেনের সৈন্তদল, র্তাহার দুর্গ পরিবেষ্টন করিল। এদিকে মহরাজ শাহু ইহা অবগত হইয়া, বিশ্বস্ত কৰ্ম্মচারী বালাজীকে অভয়দানপুৰ্ব্বক পএ প্রেরণ করিয়া, সেনাপতি চন্দ্র - সেনকে সা তারায় আহবান করিলেন । কিন্তু চন্দ্রসেন ইহাতে উত্তর করিলেন— ‘বালাজী বিশ্বনাথকে আমার হস্তে আপন না করিলে, আমি শক্রপক্ষের সহিত মিলিত হইব ।’ মহারাজ শাহু তাহার এই ঔদ্ধত ব্যবহারে অতিশয় fবরক্ত হইয়। র্তাহার বিরুদ্ধে দুইজন সেনাপতিকে প্রেরণ করেন। চন্দ্রসেন পরাস্ত হইয়। প্রথমে রাণী তারা বাঈয়ের ও পরে নিজামের আশ্রয় গ্রহণ করেন । বালাজী এই বিপদ অতিক্রম করিয়া সা তারায় প্রত্যাবর্তন করিলেন । এদিকে প্রধান সেনাপতি তারা বাঈয়ের পক্ষ অবলম্বন করায়, মহারাজ। শাহুর সৈন্য সংখ্যা অনেক কমিয়৷ গেল । সুযোগ পাইয়। রাণী তার। বাঙ্গ ও শাহুর পক্ষীয়দিগকে স্বপক্ষে অলিয়ন করিবার চেষ্টা করিতে লাগি
