ه مانقاذ বিজ্ঞান ভিক্ষু উত্তর ভারতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ভাবগণেশের গুরু ছিলেন । র্তাহার নাম দেখিয়া তাঁহাকে বৌদ্ধ সন্ন্যাসী বলিয়া ভ্রম হয় । কিন্তু তিনি একজন বিষ্ণু ভক্ত হিন্দু সন্ন্যাসী ছিলেন । তাঁহাকে সমন্বয়বাদী বলা যায় । কারণ তিনি সাংখ্য ও বেদান্তের সমন্বয় সাধনে চেষ্টা করিয়াছিলেন । তাহার রচিত গ্রন্থের নাম—সাংখ্যসার প্রবচন ভাষ্য, যোগসার, যোগ পাৰ্ত্তিক, ব্রহ্মস্থত্রের বিজ্ঞানামৃত ভাষ্য প্রভৃতি । বিজ্ঞানানন্দ স্বামী—তিনি রামকৃষ্ণ মিশনের একজন বিশিষ্ট সন্ন্যাসী । পূৰ্ব্ব আশ্রমের নাম হরিপ্রসঃ চট্টোপাধ্যায়। তিনি পুন৷ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ হইতে পাশ করিয়া অগ্রি অযোধ্য প্রদেশে সরকারী পূৰ্ব বিভাগে কৰ্ম্ম গ্রহণ করেন । তিনি ইতিপূৰ্ব্বেই পরমহংস দেবের সাক্ষাৎ লাভ করিয়া কৃতার্থতা লাভ করিয়াছিলেন । র্তাহার ভাবে অনুপ্রাণিত হইয়। তিনি দীর্ঘকাল চাকুরি করিতে সমর্থ হইলেন না। তিনি এলাহাবাদের মুটিগঞ্জে রামকৃষ্ণ সেবাশ্রম প্রতিষ্ঠা করিয়া, অবস্থান করিতেছিলেন । এমন সময়ে বেলুর মঠের অধ্যক্ষের পরলোক প্রাপ্তিতে তৎস্থান অধিকার করিবার জন্য ভক্ত মণ্ডলীর আহবান আসিল । র্তাহীদের সাদর আহবান উপেক্ষা করিতে না পারিয়া তিনি ভারতীয়-ঐতিহাসিক বিজ্ঞান ভিক্ষু—খ্ৰীঃ ষোড়শ শতাব্দীতে তাহা গ্রহণ করিলেন। विप्लेल অনতিকাল পরেই তিনি ১৩৪৫ সালের ১২ই বৈশাখ দেহত্যাগ করিলেন । তিনি বিদ্বান ব্যক্তি ছিলেন। ‘স্বৰ্য্য সিদ্ধান্ত’ নামক জ্যোতিষ গ্রন্থের বঙ্গামুবাদসহ একটি উৎকৃষ্ট সংস্করণ তিনি বাহির করিয়াছিলেন । সংস্কৃত রামায়ণের ইংরেজী অনুবাদ ও আরম্ভ করিয়াছিলেন । কিন্তু শেষ করিয়া যাইতে পারেন নাই । আ কালে র্তাহার জীবনকাল শেষ হওয়ায় কেবল রাম কৃষ্ণ মিশন নহে, সমস্ত বাঙ্গাল দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হইয়াছে, ইহা বলিয়। আর লোককে বুঝাইতে হইবে না । বিজ্ঞাণেশ্বর—(১) তিনি একজন জ্যোতিষের গ্রন্থকার । মাধবকৃত রত্ব মালার টীকায় তাহার বিষয় উল্লেখ আছে । বিজ্ঞানেশ্বর যোগী—তিনি দীক্ষিণাত্যের চালুক্যবংশীয় ৬ষ্ঠ বিক্রমাদিত্যের সময়ে কল্যাণ নগরে খ্ৰীঃ একাদশ শতাবীতে জন্মগ্রহণ করেন। তাহার পিতার নাম পদ্মনাভ ভট্ট। তিনি মিতাক্ষরা নামে যাজ্ঞবল্ক্য স্মৃতির এক টীকা রচনা করেন । বিজ্ঞানেশ্বর সেই সময়ের একজন প্রসিদ্ধ পণ্ডিত ছিলেন । বিটল—তিনি একজন জ্যোতিৰ্ব্বিদ পণ্ডিত । কল্পবল্পী পদ্ধতি নামক গ্রন্থ তাহীর রচিত । এই গ্রন্থের আনন্দ । कन नामक शैक जौबांनएलब्र भूज
