বিপিনচন্দ্র য়ন করেন । এই সময়ের মধ্যে একবার এমেরিকাতেও গমন করিয়াছিলেন এবং তথtয় প্রধানতঃ হিন্দু ধৰ্ম্মতত্ত্ব ও মাদক নিবারণী আন্দোলনের সংশ্রবে বহু বক্তৃতা প্রদান করেন । দেশে প্রত্যাবর্তন করিয়া তিনি fRB Rfsal ( New India ) Rt(R একখানি সাপ্তাহিক পত্রিক প্রকাশ করিতে আরম্ভ করেন । সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়, ভূপেন্দ্রনাথ বসু, সতীশ রঞ্জন দাস, সত্যেন্দ্র প্রসন্ন সিংহ ( যিনি পরে লর্ড সিংহ হন ) প্রভৃতি নেতৃ স্থানীয় ব্যক্তিগণ এবিষয়ে তাহাকে বিশেষ সাহায্য করিয়tছিলেন । এই পত্রিকাতেই তিনি প্রথম কংগ্রেসের কার্য্য পদ্ধতির সমালোচনা করিতে আরম্ভ করেন । কয়েক বৎসর পরে বঙ্গভঙ্গ উপলক্ষে যখন ‘স্বদেশী আন্দোলন আরম্ভ হইল তখনই বিপিনচন্দ্রের জীবনের অরি এক গৌরবময় যুগ আরম্ভ হইল। এই আন্দোলনে তিনি প্রথমে মুরেন্দ্রনাথের অমুগামী ছিলেন । পরে মত বিরোধ হওয়ায় স্বতন্ত্রভাবে নিজ মত প্রচার করিতে থাকেন। স্বদেশী আন্দোলনের নব-জাতীয়তার অনেকখানি র্তাহারই যে স্থষ্টি সে কথা বলিলে অত্যুক্তি হইবে না। নিউ ইণ্ডিয়া ও বন্দেমাতরম্ পত্রিকার মধ্য দিয়। তিনি র্তাহার অনুপম তর্কযুক্তি দ্বারা যে অভিনব ভাব জীবনী-কোষ Q 96 ধfর প্রচার করিয়াছিলেন, বাঙ্গালীর অগ্রগামী চিন্তা তাহীর দ্বারা আচ্ছন্ন, অভিভূত হইয়া পড়িয়াছিল । খ্ৰীঃ অব্দের ১৬ই অক্টোবর (১৩১৩ বঙ্গাব্দের ৩০শে আশ্বিন ) (; মন জার্তায় দিবস বলিয়া ধাৰ্য্য হইয়াছিল, তখন তাহার প্রথম সম্বিংসরি ক উপলক্ষে বিপিনচন্দ্র বন্দেমাতরম্ পত্রে লিখিয়াfăcăa “We dedicate this day to that Patriotism which finds its 9 e (5 כי fulfilment in IIumanity বঙ্গ ভঙ্গের আন্দোলনকালে বিপিনচন্দ্ৰ দেশপূজ্য মুরেন্দ্রনাথ, অশ্বিনীকুমার, কৃষ্ণকুমারের সহিত এক যোগে মাতৃমন্ত্র প্রচারে অfআনিবেদন করিয়াছিলেন । এই জন্য তিনি একাধিকবার দুঃখ বিপদ ও বরণ করিয়tiছলেন । উহাই বিপিনচন্দ্রের রাজনীতিক জীবনের চরমোৎকর্ষের যুগ । সে সময়ে বাংলার সৰ্ব্বত্র তিনি শত শত সভায় স্বভীবসিদ্ধ উদ্দীপনাময়ী পকৃ তীয় দেশের তরুণ গণকে উদ্বোধিত করিয়াছিলেন। র্তাহার মুখে ধ্বনিত বর্জন এবং ‘ভিক্ষ চাহি ন৷” মন্ত্র তখন বাংলtয় জাতীয় মন্ত্ররূপেই গৃহীত হইয়াছিল । সে উৎসাহ উদ্দীপনা যিনি প্রত্যক্ষ না করিয়াছেন, তিনি বাংলার সে যুগের বিপিনচন্দ্রের ধারণা করিতে পরিপেন না। একধিকবার কারাদণ্ডে দণ্ডিত হইয়াও তিনি ७कनिनe ऊँशिब्रि शृंशैड ‘निद्रमांश्
