পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় ঐতিহাসিক-পঞ্চম খণ্ড.pdf/৪২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

❖ፋsጫ জৈন ধৰ্ম্মে দীক্ষিত করিয়াছিলেন। বিরহ বল, ‘শ্রাদ্ধকৃত্য স্বত্রবৃত্তি’ নামক গ্রন্থের রচয়িতা । ১২৭১ খ্ৰীঃ অব্দে মালব দেশে তিনি পরলোক গমন করেন । " বিরাজ –ত্রিপুর প্রাচীন রাজা । বীররাজ । তিনি পিতা মহারাজ দুরাশার মৃত্যুর পরে সিংহাসনে আরোহণ করেন। তিনি চন্দ্র হইতে ৯৩ ও ত্রিপুর হইতে ৪৮ স্থানীয় রাজা । তাহার পর তৎপুত্ৰ সাগর ফা পিতৃ সিংহাসন অধিকার করেন । বিরাজমোহিনী দাসী—এই মহিল৷ কবির ‘কবি তাহার' নামক গ্রন্থ, ৮৮৩ খ্ৰীঃ আন্দে প্রকাশিত হইয়াfছল । বিরাম—তিনি গোয়ালিয়রের রাজা বীর সিংহের গৌত্র ও উদ্ধরণ দেবের পুত্ৰ । তাহার পুত্র গণপতি দেব ১৪৪ • খ্ৰীঃ অব্দে বৰ্ত্তমান ছিলেন । বিরাম দেৰ—(১) তিনি ধোলকার রাজা বীর ধবলের জ্যেষ্ঠ পুত্র । বীর ধবলের ১২৩৫ খ্ৰীঃ অবো মৃত্যুর পরে, তাহার কনিষ্ঠ পুত্র বিশাল দেব, মন্ত্রী বস্তুপালের সাহায্যে রাজ-সিংহাসন বলপুৰ্ব্বক অধিকার করেন। বিরাম দেব পলায়ন পূৰ্ব্বক জাবালীপুরের অধিপতি স্বীয় শ্বশুর উদয় সিংহের আশ্রয় গ্রহণ ৰুরিয়াছিলেম । কিন্তু মন্ত্রী বস্তু পালের কৌশলে বিরাম দেব নিহত হন । রাজ্যের একজন ভারতীয়-ঐতিহাসিক নামান্তর রবিকীৰ্ত্তি বা । বিরূপ বিরাম দেব—(২ ) তিনি যোধপুরের রাণী শন্ধের পুত্র। ১৩৮১ খ্ৰীঃ অব্দে র্তাহীর পুত্র চণ্ড রাজা হইয়াছিলেন । বিরুঅ–একজন সিদ্ধাচাৰ্য্য। তাহার "চৰ্য্যাপদ’ বা কীৰ্ত্তনের গান পাওয়া গিয়াছে। মুসলমান বিজয়ের পূৰ্ব্বেই সিদ্ধাচার্য্যগণের ঐ সকল পদ দুৰ্ব্বেtধ হইয়া উঠিয়াছিল, সেইজন্ত সহজিয়া মতে উহার সংস্কৃত টীকা করিতে হইয়া, ছিল । ইহা ছাড়াও বহু অসংখ্য দেtহ{কোষ ছিল। ঐ সকল দোহা-কোষের সংস্কৃত টীকা ছিল। অনেকগুলি দোহাগীতিকা ছিল, তাতারও সংস্কৃত টীকা ছিল। এই সমস্তেরই ভুটিয়া ভাষায় তর্জমা আছে । সিদ্ধাচার্য্যগণের মধ্যে লুই, কুকুরী, বিরুআ, গুড়ী প্রভৃতি অনেকেরই গ্রন্থও আছে, সমস্তই ভুটিয়৷ ভাষায় তর্জমা হইয়া গিয়াছে । ভুটিয়া ভাষা গ্রন্থ, বিশেষ তেজুর গ্রন্থ খুজিলে বাঙ্গালীদের ধৰ্ম্মমত এবং বাঙ্গাল। সাহিত্যের একটা ইতিহাস পাওয়৷ যায়। বাঙ্গালী নিজেদের পূর্বপুরুষের কথা কিছুই জানে না, তাহদের শিষ্য ভুটিয়াগণ বিশেষ যত্নসহকারে তাছাদের ইতিহাস রক্ষা করিতেছে । বিরূপ–একজন বৌদ্ধ সিদ্ধাচাৰ্য্য ও যোগীশ্বর । তিনি বজ্রযান ও কালচক্রযানের পুস্তক লিখিয়াছেন । তাহার রচিত একখানি গ্রন্থের নাম ছিন্নমস্তাসাধন, আর একখানির নাম ‘রক্ত