هویه ওয়াজেদ আলী শাহের কবিজনমুলভ নাম । ওয়াজেদ আলী দেখ। আকল্প পন্থ—মদন পন্থ ও আকন্ন পন্থ ভ্রাতৃদ্বয় গোলকুণ্ডার আবু হুশেন কুতব শাছের বিশ্বস্ত শৌৰ্য্যশালী সেনাপতি ছিলেন । তাহাঁদের বীরত্বে আওরঙ্গজীবের সেনাপতি দিলার র্থ এবং আব্দুল করিম পরাস্ত হইয়াছিলেন। আকবর, সম্রাট—র্তাহার সম্পূর্ণ নাম জালালউদ্দিন মোহাম্মদ আকবর ! তিনি মুঘলবংশের তৃতীয় সম্রাট । আকবরের পিতা সম্রাট হুমায়ুন ও মাত হামিদ বেগম। সম্রাট বাবরের অন্ততমা পত্নী দিলদার বেগমের গর্ভে হিন্দালের জন্ম হয় । এই দিলদার বেগমের অনুচরী হামিদ ছিলেন । হামিদার পিতা শেখ আলী আকবর জামী, হিন্দালের শিক্ষক ছিলেন । একদিন হুমায়ুন বৈমাত্রেয় ভ্রাতা হিন্দালের আবাসে হামিদাকে দেখিয়া, তাহার রূপে মুগ্ধ হন এবং পরদিনই তাহাকে दिवांश् क८ब्रन । छभांधून २८७०১৫৪০ খ্ৰীঃ অব পর্য্যন্ত রাজত্ব করার পর, শের শাহ নামক একজন আফগান তাঙ্গাকে যুদ্ধে পরাস্ত করিয়া দিল্লীর সিংহাসন অধিকার করেন । হুমায়ুন যুদ্ধে পরাজিত হইয়া মরুভূমির ভিতর দিয়া পলায়ন করিলেন । নানা স্থানে দুঃখ কষ্ট ভোগ করিয়া অবশেষে রাজ ভারতীয়-ঐতিহাসিক ख्ञांकङब्र-स्रtशांशjब्र ८*ष नवांद জাকৰর পুতানার পশ্চিম প্রান্তস্থিত অমরকোটের রাজা রাণা প্রসাদসিংহের আশ্রয় গ্রহণ করিলে, রাজা অতি সাদরে তাহাকে গ্রহণ করিলেন । এই দুঃখের সময়ে হামিদ বেগম ১৫৪২ খ্ৰীঃ অন্ধের ১৫ই অক্টোবর (৫ই রজব, হিঃ ৯৪৯) আকবরকে প্রসব করেন। সম্রাট এই শুভ সংবাদ শুনিয়া, অমুচরবর্গকে উপহার দিবার সামর্থ্যহীন মনে করিয়া, একটা মৃগনাভি পাত্রে স্থাপনপূর্বক তাহাদের সন্মুখে উপস্থিত করিয়া বলিলেন, “ইহারই সুগন্ধের ন্যায় আমার পুত্রের যশ যেন পৃথিবী ব্যাপ্ত হয় ।” বলা বাহুল্য সম্রাটের এই একাত্ত মনোবাসনা সফল হইয়াছিল। হুমায়ুনের ভ্রাতা কামরান সেই সময়ে কাবুলের শাসনকৰ্ত্তা ও মিজর্ণ আস্কারী কামরানের অধীনে কান্দাহারের শাসনকৰ্ত্ত ছিলেন। হুমায়ূন, মির্জা আস্কারীরও সাহায্য পাইলেন না। কামরান ७ भिर्खी श्रांझांद्रौ छ्यांबूनङ्ग भज ছিলেন। সুতরাং হুমায়ুন পারস্ত দেশে পলায়ন করিতে বাধ্য হইলেন । কিন্তু র্তাহার সেই শিশুপুত্রকে সেই দুৰ্য্যোগে সঙ্গে লইতে সাহসী হইলেন না। মনে করিলেন সেই শিশুর প্রতি অসদ্ব্যবহার হইবে না । মির্জা আস্কারী, পরিচারিক পরিষ্কৃত ভ্রাতুষ্পুত্রকে সাদরে গ্রহণপূর্বক উপযুক্ত রক্ষী সমভিব্যাহারে কাবুলে ভ্রাত কামরানের নিকট
