পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় ঐতিহাসিক-প্রথম খণ্ড.pdf/১৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গাকরর মনে করিয়া, উদর বিদীর্ণ করিলেন । তাহার রাজ্য মুঘল সাম্রাজ্য ভুক্ত হইল। গড়মণ্ডল অধিকার করিয়া আসিফ খ৷ eहूज़ शन थांख इन । डिनि ७३ ५न সম্রাটকে না দিয়া স্বয়ং গ্রহণ করেন এবং সম্রাটের বিরুদ্ধে দণ্ডায়মান হন । কিন্তু সম্রাট তাহীকে পরাস্ত করিয়া বন্দী করিলেন । পাঠানেরা বরাবর এই ধারণা মনে মনে পোষণ করিত যে, মুঘলেরা ভারতবর্ষে স্থায়ী হইতে পারিবে না। হুমায়ুন যেমন অতি সহজে শের শা শূর কর্তৃক ভারতবর্ষ হইতে বিতাড়িত হইয়াছিলেন, সম্রাট আকবরও সেইরূপ বিতাড়িত হইতে পারেন। এই ধারণার বশবৰ্ত্তী হইয়। পাঠানের বারংবার বিদ্রোহী হইয়াছিলেন । উজবেক বংশীয় মালবের শাসনকৰ্ত্ত আবদুল্লা খ৷ ১৫৬৩ খ্রীঃ আবেদ বিদ্রোহী হন । সম্রাট তাহাকে আক্রমণ করিলে, তিনি পরাজিত হইয়। গুজরাটের শাসনকৰ্ত্ত চঙ্গিস খার আশ্রয় গ্রহণ করিলেন । খানোশের শাসনকৰ্ত্ত মীর মুবারক শাহ দূত পাঠাইয়া সম্রাটের বঙ্গ্যতা স্বীকার করেন। এই বৎসরেই সম্রাটের হাসন ও হুসেন নামে ছুই যমজ পুত্র জন্মগ্রহণ করেন । কিন্তু র্তাহার একমাস মধ্যেই श्रृंङांबू इन ! o উজবেকের ১৫৬৫ খ্ৰীঃ অব্দে পুনরায় জীবনী-কোষ `98रैः दि८णांशै श्ध्न । cग८कनाज़ थें।, हेबांश्मि খ, আলী কুলী খ, প্রভৃতি এই বিদ্রোহের নায়ক ছিলেন । তলিকোটার যুদ্ধে সম্রাটের সেনাপতি সুজাত খ। পরাস্ত হইলেন। কিন্তু সম্রাট ইহাতে দমিলেন না । তিনি র্তাহাদিগকে নানা স্থানে পরাজিত করিয়া বশীভূত করিলেন । এই সময়েই আগ্রার দুর্গ নুতন করিয়া রক্তবর্ণ প্রস্তরে নিৰ্ম্মিত হয় । এই দুর্গের নির্মাণের আদেশ, তিন হাজারী সেনাপতি কাশিম খার উপর আপিত ছিল । ৩৫ লক্ষ মুদ্রা ব্যয়ে ৮ বৎসরে ইহার নিৰ্ম্মাণ কাৰ্য্য সম্পন্ন হয় । আকবরের বৈমাত্রেয় ভ্রাতা মির্জা হাকিম কাবুলের শাসনকৰ্ত্ত ছিলেন । মির্জ। সুলেমান, বদকশানের অধিপতি ছিলেন । তিনি সুযোগ পাইলেই কাবুল আক্রমণ করিতেন । ১৫৬৬ খ্ৰীঃ অব্দে তিনি একবার কাবুল আক্রমণ করেন । মির্জ হাকিম উপায়ান্তর না দেখিয়া, লাহোরে আশ্রয় গ্রহণ করেন। র্তাহার কি দুৰ্ম্মতি হইল, যে ভ্রাতার সাহায্যে কয়েকবার আক্রমণকারী মির্জা সুলেমানকে বদকশানে তাড়াইয়া দিতে সমর্থ হইয়াছিলেন, সেই ভ্রাতারই রাজ্য পাঞ্জাব অধিকার করিতে তিনি উদ্যোগী হইলেন । সম্রাট আকবর সসৈন্তে লাহোরে উপস্থিত হইলে, তিনি পলায়ন কারলেন । সম্রাটের অনুপস্থিতির সুযোগ গ্রহণ করিয়া, সম্বল প্রদেশের