(tహి দায়ের লোক গোফ দাড়ী কামাইয়া শাস্ত্র শাসন অস্বীকার করিয়াছিল । জালাওনা অঞ্চলে এই সম্প্রদায় ভুক্ত লোকদিগকে অনেক সময়ে দেখিতে •{3भू| सोध्न । আজাবল-রঙ্গপুরের অন্তর্গত বৰ্দ্ধন কুঠীর রাজা । তাহার কন্যা কল্যাণীকে দিনাজপুর রাজবংশের প্রতিষ্ঠাত দিনরাজ ঘোষ (অন্তনাম হরিরাম) বিবাহ করিয়াছিলেন । দিনরাজ দেখ । আজিজ--দিল্লীর সম্রাট মোহাম্মদ তুগলক, র্তাহার অকৃতজ্ঞ সন্ত্রান্তবংশীয় কৰ্ম্মচারীদের ব্যবহারে অতিশয় বিরক্ত হইয়া, নীচ বংশীয় লোকদিগকে উচ্চ পদে নিযুক্ত করিতে আরম্ভ করেন । আজিজ একজন মদ্যবিক্রেত ছিলেন, পরে সম্রাটের অনুগ্রহে মালা। প্রদেশের শfসনকৰ্ত্ত হন । আজিজ এই উচ্চ সম্মানিত পদ পাইয়াই এক নিমন্ত্রণে সত্তর জন সন্ত্রাস্ত লোককে আহবান করিয়া নিহত করেন । সম্রাট এই সংবাদে অতিশয় প্রীত হইয়াছিলেন । এই রূপ ক্রীতদাস মথিলও সম্রাট কর্তৃক গুজরাটের শাসনকৰ্ত্তার পদে নিযুক্ত হইয়াছিলেন এবং আজিজের ন্যায় কতকগুলি সন্ত্রান্ত লোককে নিহত করেন । গুজরাটের সন্ত্রাস্ত লোকেরা বিদ্রোহী হইয়া মথল ও র্তাহীর সাহায্যকারা আজিজকে পরাজিত ও নিহত করেন। মোহাম্মদ তুগলক দেখ । ভারতীয় ঐতিহাসিক उप्रांजिज ॐझां আজিজ উল্লা শাহ, মৌলানা— তাহার পিতা শাহ নিয়াম উল্লা ও পিতামহ খাজ৷ মোহাম্মদ ইস, সকলেই বিখ্যাত ধাৰ্ম্মিক লোক ছিলেন । তিনি জৌনপুরের শাসনকৰ্ত্ত জুনায়িদ বার্লাস সাহেবের রাজত্বকালে বৰ্ত্তমান ছিলেন। র্তাহীর পূর্ব পুরুষদের সমস্ত সদগুণের তিনি অধিকারী হইয়াছিলেন । সুলতান জুনায়িদ বালাস র্তাহাকে আতিশয় ভক্তি করিতেন এবং তঁtহার বিদ্যালয়, ভজনালয় ও স্বীয় ব্যয়াদি নিৰ্ব্বাহের জন্য র্তাহাকে কতিপয় গ্রাম দান করিয়াছিলেন। এতদ্ব্যতীত তাহার পুএদিগকে উচ্চ রাজপদে নিযুক্ত করিয়াছিলেন। তাহার অন্যতম পুত্র হজরত শেখ মোহাম্মদ সুলতানের বিশ্বস্ত অন্তরঙ্গ বন্ধু ছিলেন । মৌলানা শাহ আজিজ উল্লা অতি মধুর প্রকৃতির লোক ছিলেন। তিনি দাতাও ছিলেন । যে অর্থ তিনি পাইতেন, তাহা অকাতরে দান করিতেন । ঈশ্বরের ধ্যান ধারণা ব্যতীত অন্ত সময় তিনি শিক্ষা দানেই যাপন করিতেন । তাহার বিদ্যালয়ে এতছাত্র আসিয়াছিল যে, বিদ্যালয়ের চতুষ্পার্শ্ববৰ্ত্তী ভূমি ক্রয় করিয়া বিদ্যালয় সংলগ্ন করিয়াছিলেন । রাজপথের সমীপে একটা হাটও স্থাপন করিয়াছিলেন । তাহার বাসস্থানের চতুষ্পার্শ্ববৰ্ত্তী স্থান এখনও আজিজপুর নামে খ্যাত | श्रांजिज कूक-निर्झौद्र गबाझे
