»ጭ » কথিত আছে, এক ব্যক্তি র্তাহীর স্ত্রীসহ কোনও দানবীমধুষিত মঠে আশ্রয় গ্রহণ করিয়াছিল । সেই দানবী তাহার স্ত্রীর মূৰ্ত্তি ধারণপূৰ্ব্বক তাহার প্রতি অনুরক্ত হয় । সেই লে কটা বিমলনাথের মাতার বুদ্ধিকৌশলে দানীর হস্ত হইতে মুক্তি লাভ কপেল । সেই জন্ত পুএ জন্মিলে তাহার নাম বিমলনাথ রাখা হয় । তাহী লাঞ্জন বরাহ এবং গা এ স্বর্ণপূর্ণ ছিল । তিনি শমে তশিখরে করেন । তাহার ছয়শত শিঘূ ছিল । চতুর্দশ তীর্থঙ্কর অনন্তনাথ অধোঁধার রাজার পুএ ছিলেন । রাণী, অনন্তনাথের জন্মের পূৰ্ব্বে একটা সামাশূষ্ঠ ( অনন্ত মুক্তার মালা স্বপ্নে দেখিয়ছিলেন । সেই জঙ্গ নবজীত পুত্রের নাম অনন্তনাথ রাথি লেন । শ্বে তাস্বরীদের মতে তাহার লাঞ্ছন বাজপাখী কিন্তু দিগম্বরীদের মতে ভল্লুক। তাহার গাত্র পা ৩বর্ণ ছিল । “মে তশিখরে মে শিলাভ তিনি মোক্ষলা শু করেন | পঞ্চদশ তীর্থঙ্কর ধৰ্ম্মনাথের পিতা রত্ন পুরের রাজপুতবংশীয় রাজ ছিলেন । তাহার জন্মের পূৰ্ব্বে, রাজা ও রাণী নানাবিধ ধৰ্ম্মকৰ্ম্ম করিয়াছিলেন । সেই জন্য জাতকুমার ধৰ্ম্মনাথ নামে আ ভঙ্গিত হইয়াছিলেন । তাহার গাত্র স্বর্ণবর্ণ ছিল । তাহার আট শত ছিল । তাহার লাঞ্চন বজ্র । শমেতশিখরে মোক্ষলাভ ভারতীয়-ঐতিহাসিক पञांनेि ब्रांथं ষোড়শ তীর্থঙ্কর শান্তিনাথ হস্তিনাপুরের রাজার পুত্র ছিলেন । র্তাহার জন্মের পূৰ্ব্বে দেশে ভয়ানক মহামারী উপস্থিত হইয়াছিল । সেই সময়ে শাস্তিনাথের মা ত অনেক রোগীর গাত্রে জলসিঞ্চন করিয়া, তাহাদিগকে নীরোগ করিয়:ছিলেন । সেই জন্ত তিনি স্বীয় নবজাত পুত্রে ৭ নাম শাস্তিনাথ রাখিয়া ছলেন । শান্তিনাথ ভারতবর্ষের চক্ৰবৰ্ত্তীরাজ। ছিলেন । তিনি “মেতশিখরে মোক্ষ লাভ করেন । তাহার লয়শত শিষ্য ছিল । তাহার গাত্র পীতবণ ও লাঞ্ছন মৃগ ছিল । গজপুরের রাজা শিবরাজের পত্নী ত্রদেবী সপ্তদশ তীর্থঙ্কর কুম্ভ নথিংক প্রসব করেন । তাহীর জন্মের পূর্বে রাণী এক কুন্তপূর্ণ রত্ন স্বপ্নে দেখিয়ছিলেন । সেই জষ্ঠ তাহার নাম কুস্তনাথ হয় । তিনি ভারতবর্ষে রাজচক্ৰবৰ্ত্তী সম্রাট ছিলেন । ছাগ তাহার লাঞ্ছন ছিল এবং তাঙ্গার গাত্রবণ পীত ছিল । তিনি শমে তশিখরে মোক্ষলাভ করেন । তাহার এক সহস্র শিষ্য ছিল । হস্তিনাপুরের রাজা সুদর্শনের মহিষী দেবী অষ্টাদশ তীর্থঙ্কর অরনাথকে প্রসব করেন । তাহার লাঞ্ছন নন্দীবৰ্ত্ত নামক স্বস্তিক । তিনি রাজচক্রবর্তী সম্রাট ছিলেন । র্তাহার এক সহস্ৰ শিষ্য ছিল । তিনি শমেতশিখরে মোক্ষলাভ করেন । উনবিংশ তীর্থঙ্কর একজন নারী ছিলেন। তীর্থঙ্কর হইবার উপযোগ
