९ञोंबब्लङ्गांध বঞ্চিত হন । আনন্দরামই সমস্ত রাজ্য লাভ করেন । বৎসাচার্য্য দেখ । আনন্দরাম লাল।—শ্ৰীহট্ট সহরবাসী আনন্দরাম লীলা সাহুকুলসস্থত ছিলেন। র্তাহারই সময়ে দশশালা বন্দোবস্ত আরম্ভ হয় এবং তিনিই সেই দায়িত্ব পূর্ণ কাৰ্য্যে রত ছিলেন । ইংরেজ আমলের প্রথমে তিনি শ্রীহট্টের কার্য্য কারকের সহকারী ছিলেন । লালা এই সমস্ত কাৰ্য্যে ব্যাপৃত থাকিয়াও সঙ্গীত রচনা করিতেন । দেশের বড় বড় জমিদার লালার অনুগত ছিলেন । তিনি অতিশয় ধৰ্ম্মপরায়ণ ছিলেন । রাধাকৃষ্ণ বিষয়ক সঙ্গীত রচনা করিয়া তিনি ভক্তির পরিচয় দিয়াছেন । আনন্দরাম শুকুল-নাটোরের রাজ। রঘুনন্দনের অন্ততন সেনাপতি । একবার ভাতুড়ীয়ার রাজ রূপেন্দ্র নারীয়ণের সহিত রাজা রঘুনন্দনের ঘোরতর যুদ্ধ হইরাছিল। এই যুদ্ধে আনন্দরাম বিশেষ বীরত্ব দেখাইয়াছিলেন । আনন্দরায় মর্থী—তিনি খ্ৰীঃ ষোড়শ শতাব্দীতে অপ্পয় দীক্ষিতের সময়ে বৰ্ত্তমান ছিলেন । “বিদ্যাপরিণয়” ও “জীবানন্দ” নামক গ্রন্থদ্বয় তাহারই রচিত । আনন্দলাল রায় চৌধুরী-ইনি খুলন জিলার টাকার জমিদার বংশীয়। ইহঁাদের পদবী বসু । সিপাহী বিদ্রোচুের প্রাক্কালে তিনি জল পথে নেীক জীবনী-কোষ سیاسیاد যোগে পশ্চিম দেশে গিয়াছিলেন । কিয়দিন উত্তর পশ্চিম প্রদেশে বাস করিয়৷ পরে অযোধ্যাপ্রবাসী হন । বিদ্রোহীদের ভয়ে ইংরাজ ও বাঙ্গালীগণ চতুর্দিকে যখন পলায়ন করিতে আরম্ভ করিতে থাকে তখন আনন্দকৃষ্ণ কানপুরে উপস্থিত হন । সেখানে তাহার পূৰ্ব্ব পরিচিত প্রসিদ্ধ ডাক্তার চণ্ডীচরণ ঘোষের সহিত সাক্ষাৎ হইলে উভয়ে লক্ষেীএ আসিয়া স্থায়ীভাবে বাস করিতে থাকেন । তখন উক্ত অঞ্চলে পাশ্চাত্য শিক্ষা বিশেষ বিস্তুত হয় নাই। স্থানীয় লোকদের মধ্যে রাজ ও জাম দারগণের অনুকরণে কেবল অসার আমোদ প্রমোদের প্রাবল্য লক্ষিত হইত। আনন্দকৃষ্ণ ও অপর কয়জন । বাঙ্গালীর সংশ্রবে আসিয়া বিলাসী জমিদারবর্গ ও জনসাধারণের মতিগতি অতি অভাবনীয়রূপে পরিবৰ্ত্তিত হইয়া যায়। অযোধ্যা প্রদেশের জমিদারবর্গ সুশিক্ষার জন্তু আনন্দ কৃষ্ণের নিকট বিশেষ ঋণী । রাজপুরুষগণের নিকটেও আনন্দকৃষ্ণ ঐ বিষয়ে বহুলকুপে প্রশংসা লাভ করিয়াছিলেন । তিনি কিয়ৎ কাল ভিঙ্গরা রাজের প্রাইভেট সেক্রেটারীর কাজ করেন এবং পরে দেওয়ান রণবিজয় বাহাদুরের কুছয়া তালুকের প্রধান কৰ্ম্মচারী ছিলেন । ইংরাজী সাহিত্যে তাহার প্রগাঢ় অমুরাগ ও অধিকার ছিল । লক্ষ্মেীএর নবাবের
