S(t যোগাভ্যাস, নামক গ্রন্থে তাহার নামের উল্লেখ আছে । Aআবদর রহমান – তাহার জন্মস্থান ঢাকা জিলার অন্তর্গত শরাফৎগঞ্জ। তিনি সালে ‘গমের দরিয়া’ নামে বাঙ্গালী ভাষায় এক খনি গ্রন্থ রচনা করেন | 峰 আবদর রহিম খ, মিজর্ণ খান খানান—ইতিহাস বিখ্যাত বৈরাম খার পুত্র । তিনি সম্রাট পুত্র সুলতান সেলিমের ( পরে জাহাঙ্গীর বাদশাহ ) শিক্ষক ছিলেন । সম্রাট আকবরের আদেশে তিনি বাবর আখ্যায়িকার ফাশী অনুবাদ করেন। তিনি হিন্দি ভাষায় মনোহর কবিতা রচনা করিতে রিতেন । ভক্ত কবি তুলসীদাসের সচিত র্তাহার বিশেষ মিত্রত ছিল । আবদী—কর্ণাটের নবাব আনোয়ার আলীর প্রশংসা-পূর্ণ বীররস-প্রধান “আনোয়ার নামা’ নামক গ্রন্থ প্রণয়ন করিয়। তিনি প্রসিদ্ধি লাভ করেন । এই গ্রন্থে ফরাসী ও ইংরেজদের সংঘর্ষের অনেক ঘটনা বর্ণিত আছে । আবদুর রজাক—তিনি পারস্ত রাজ কর্তৃক ১৪৪৩ খ্ৰীঃ অব্দে দক্ষিণ ভারতের বিজয়নগরে দূতরূপে প্রেরিত হন । বিজয়নগরের সম্বন্ধে যাহা বর্ণনা করিয়া গিয়াছেন, তাহ হইতে বিজয়নগরের সমুদ্ধির বহুল পরিচয় পাওয়া शोश । S S N o ভারতীয়-ঐতিহাসিক আবদুর রহিম আবদুর রসিক, শেখ — একজন বিখ্যাত মৌলানা ছিলেন এবং ওস্তাদউল-মুল্ক মুল্ল মোহাম্মদ আফজলের শিষ্য। তিনি পরম বিদ্বান ও ধাৰ্ম্মিক ছিলেন । একবার দিল্লীর সম্রাট শাজাহান তাহার দর্শন লাভের জন্য দূত প্রেরণ করেন । কিন্তু তিনি কিছুতেই রাজদর্শনে গমন করিতে সন্মত হন নাই । দিনের অৰ্দ্ধ ভাগ তিনি ছাত্রদিগের অধ্যাপন কার্য্যে ও অপর অৰ্দ্ধ ভাগ ধাৰ্ম্মিক লোকদের সহবাসে যাপন করিতেন এবং রাত্রিকাল ঈশ্বরের ধ্যানধারণায় অতিবাহিত হইত। একদিন মোল্ল। আফজল তাহাকে ‘শারিফিয়া’ নামক স্বীয় রচিত একখানা গ্রন্থ দেন । তিনি শত দিনের মধ্যে তাহার এক ভাষ্য রচনা করিয়া স্বীয় গুরকে উপহার প্রদান করেন। র্তাহার নিজ রচিত গ্রন্থ সকলের মধ্যে *রাসিদিয়া”, ‘জদ-উস-সলেকিন’, ‘শীর-ই-আত্মার-অলথলাববত’, এবং ‘মকমুদ-অত-তলিবিইন’, ७वश्वनि । এতদব্যতীত তিনি অনেক গুলি উৎকৃষ্ট গ্রন্থের ভাষ্য রচনা করিয়াছেন । হিঃ ১০৮৩ সালের একদিন প্রাতঃকালের উপাসনা আরম্ভের পূৰ্ব্বে হঠাৎ প্রাণ ত্যাগ করেন । আবদুর রহিম – তাহীর জন্মস্থান পূৰ্ব্ব ময়মনসিংহের অন্তর্গত গলাচিপ হুশেনপুর । তিনি বাংলা ১২৬৮ সালে ‘দিল-দিওয়ানা’ নামে একখানা গ্রন্থ
