Sఫిఏ এই নামে আরও কয়েক খানা ইতিহাস আছে বলিয়া, তাহার রচিত গ্রন্থ তোয়ারিখ-ই-বৃদায়ুনী নামে খ্যাত হইয়াছে । এই অপূৰ্ব্ব গ্রন্থ চারি অংশে বিভক্ত | প্রথম অংশ গজনী বংশীয় রাজগণের, দ্বিতীয় দিল্লীর পাঠান রাজগণের, তৃতীয় বাবর ও হুমায়ুনের এবং চতুর্থ আকবরের রাজত্ব কালের বিবরণ সংবলিত | শেষ অংশে আকবরের সমসাময়িক, ধাৰ্ম্মিক, দার্শনিক, কবি, চিকিৎসক ও অন্তান্ত বিখ্যাত ব্যক্তিদের বিবরণ প্রদত্ত হই য়াছে । তাহfর গ্ৰন্থ সম্রাট আকবরের নিন্দ ও কুৎসায় পরিপূর্ণ হইলেও, তাহা হইতে আকবরের মহত্ব ফুটিয়৷ উঠিয়াছে । বদায়ুনীর ও সম্রাটের মৃত্যুর অনেক পরে এই গ্রন্থ প্রচারিত হইয়াছিল । ১৫৯৫ খ্ৰীঃ আবেদ তাহার জন্ম ভূমি বদায়ুনে তিনি পরলোক গমন করেন । আবদুল কাদের বেদিল মিজৰ্ণ – বিখ্যাত কবি । তিনি সাধারণতঃ বেদিল অথবা মিজ । বেদিল নামেই বিখ্যাত । তাতার জাতীয় বিরলাস বংশে তাহার জন্ম হয় । যৌবন কালে তিনি সম্রাট অীওরঙ্গ জীবের পুত্র আজমশাহের অধীনে কাৰ্য্য গ্রহণ করেন । একদিন যুবরাজ তাহাকে নিজের প্রশংসা সুচক কবিতা লিখিতে বলায়, তিনি তাহার ভারতীয়-ঐতিহাসিক শেষোক্ত গ্রন্থ তাহাকে অমর করিয়াছে। । কাছ থেকে চিরকালের জন্ত বিদায় গ্ৰহণ করেন এবং আর কোথাও কাজ করেন নাই । তিনি অনেকগুলি গ্রন্থ রচনা করেন, তন্মধ্যে ‘মোহিত আজাম’ ‘চার - উনসুর’ ‘ইনসা - ই - বেদিল’ ইহাকে “রকৃত-ই-বেদিল’ও, বলে এবং প্রায় বিশ হাজার পদ পরিপূর্ণ একখানা ফাশী গীতি কবিতার পুস্তক প্রধান । এছাড়া পারস্তের রাজা শাহ ইস্মাইল বা সকবির পিতামহ, শেখ জুমাইতের জীবনী (মুকাত-ই-বেদিল) লিখিয়া ছিলেন । ১৭২৭ খ্ৰীঃ অব্দে তাহার মৃত্যু হয় । আবদুল কাদের মৌলানা – তিনি দিল্লীর অলিওল্লা সাহেবের পুত্র । তিনি তফসিরমুজি-উল কুরান নামক কুরানের ভাষ্য রচয়িতা । তিনি উর্দুতে কুরানের এক খানি অনুবাদও করিয়াছিলেন । ১৮০৩ খ্রীঃ আব্দে তাহা শেষ হয় । আবদুল কুভব শাহ–আবদুল্লা কুতব শাহ দেখ । আবদুল গনি – তাহার জন্মস্থান ময়মনসিংহ জিলায় । ১২৯০ সালে তিনি ‘শাহ কামাল সূৰ্য্য ভানু বিবি’ নামক গ্ৰন্থরচনা করেন । আবদুল গলি । riমৰাব বাহাদুর এই স্বঃসিদ্ধ; দক্ষ্মিী মুসলমান জমিদার 韃 if:િ ૭ ડી. অব্দের ৩০৯ গ্রহণ করেন । তাহার পূর্বপু বী আরকুল্লা বহু
