So\ల ভারতীয়-তিহাসিক আবদুল রহমান ত্যাগ সময়ে, সুলতান ইব্রাহিম শারকির | পুনঃপ্রাপ্ত হইয়াছিলেন এবং ব্যবস্থাপক অনুরোধে স্বীয় পুত্র শেখ আবদুল ওয়াহিদকে তথায় রাখিয়া যান । তাহীর বংশধরেরা এখন ও তথtয় বাস করিতেছেন । মৌলানা আবদুল মুক্তাদির সাহেব ১৩৮৮ খ্ৰীঃ আন্দে দিল্লী নগরে পরলোক গমন করেন । খাজা কুতবউদিনের সমাধির পার্থে তাহার সমাধি আছে। তাহার রচিত গ্রন্থের মধ্যে ‘ কাসিদাত-উল-লামিয়া’ বিখ্যাত । সভায় মুসলমানদিগের অন্ততম প্রতিনিধি নিৰ্ব্বাচিত হইয়াছিলেন । তিনি একটি ইউরোপীয় মহিলাৰ পানি গ্রহণ করিয়াছিলেন । কিন্তু ত্তাহাতে তিনি दांश्नॉलौट् वञ्जिङ झ्न नोहे ।। २२२8 সালে তাহার একমাত্র কন্যা কল্যাণীয়া নজমার বিবাহের দুইদিন পূৰ্ব্বে হঠাৎ র্তাহার মৃত্যু হয় । তাতার অকাল মৃত্যুতে বঙ্গদেশ ও ভারতবর্ষ একটি খাটি মানুষের সেবা হইতে বঞ্চিত झ३म्न[िझ ! আবদুল রহমান—সিন্ধুদেশ জয় করার পরে ইরাণের শাসনকৰ্ত্তা হেজাজ, কাবুল জয় করিবার জন্ত আবদুল রহমান নামক একজন সেনাপতির অধীনে ৬৬৩ খ্ৰীঃ অব্দে একদল সৈন্ত প্রেরণ করেন । সেই সময়ে কাবুল প্রদেশে শাহ নামে একজন হিন্দু নরপতি ছিলেন । আবদুল রহমান প্রথমে জয় লাভ করিয়য়া প্রত্যাবর্তন করেন । ইহার অতাল্প কাল পরেই আফগানিস্থান হেজাজের হস্তচু্যত হয় । তিনি দ্বিতীয় বার আবদুল রহমানকে তৎপ্রদেশ জয় করিবার জন্ত প্রেরণ করেন । কিন্তু অকৃতকাৰ্য্য হন । আবদুল রহমান—তিনি জিঞ্জিরার সিদ্দি রসুল ইয়াকুত খণর পৌত্র ও আবদুল্লা খণর পুত্র । সিদ্দি রসুল ইয়। কুত ১৭৩৩ খ্ৰীঃ অব্দে অনেকগুলি পুত্র আবদুল রসুল—রাজনৈতিক নেতা ও ব্যবহারজীবী। ত্রিপুর। জিলার অন্তর্গত গুনিয়াউক ও মে তাহার জন্ম হয় । তিনি জমিদার ছিলেন । তিনি লণ্ডন অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এম এ এবং ব্যারিষ্টার ছিলেন । আইন বাপসীয়ে সত্যনিষ্ঠ ও স্বাধীনচেত। বলিয়৷ র্তাহার সুখ্যাতি ছিল । তিনি দেশভক্ত সাহসী ও অমায়িক ছিলেন । তাহার চরিত্রে সাম্প্রদায়িকতার সংকীর্ণতা ছিল না । সেইজন্ত মুসলমান সমাজের ৭াহিরেও র্তাহীর অনেক অন্তরঙ্গ বন্ধু ছিল । র্তাহার প্রতি সকলেরই সমান শ্রদ্ধা ছিল । বঙ্গবিভাগ আন্দোলনে, তিনি বিভাগের বিরোধী ছিলেন বলিয়া, মুসলমান সম্প্রদায়ের অনেকে ভুল বুঝিয়া, তখন র্তাহীকে বিধৰ্ম্মী পৰ্য্যন্ত বলিয়াছিলেন । কিন্তু পরে , আপন চরিত্র প্রভাবে তিনি স্বধৰ্ম্মীদের শ্রদ্ধা
