২৩৩ গঞ্জালের সহিত একযোগে বঙ্গদেশ আক্রমণ করেন । কিন্তু অতি কষ্টে প্রাণ লইয়া পলায়ন করিতে বাধ্য হন। আরাকানরাজের বহু সৈন্ত মুঘল হস্তে নিহত হইলে, পটুগিজের সন্ধি করিতে বাধ্য হন । ইহার কিছুকাল পরে উড়িষ্যার পাঠান সর্দার কুতুলু খার পুত্র ওসমান খ বিদ্রোহী হন। নবাব সুজায়েৎ খা, সৈয়দ আদম, ইফতিয়ার খ। প্রভৃতি সেনাপতিদিগকে তাহার বিরুদ্ধে প্রেরণ করেন । ঘোরতর যুদ্ধের পর ওসমান থ" নিহত হইলেন । র্তাহার ভ্রাতা ভেলাই খ ও পুত্ৰ মুমারিজ খাঁ সন্ধি করিতে বাধ্য হইলেন। ১৬১৪ খ্ৰীঃ অব্দে ঢাকা নগরে এই প্রজা রঞ্জক নবাব পরলোক গমন করেন । আলাউদ্দিন খা, ইজ্জল মূলক— ১২৩১ খ্ৰীঃ অব্দে দিল্লীর সম্রাট শামস উদ্দিন অtলতমাস বাঙ্গালার বিদ্রোহী নবাব হিসামউদিন খিলিজিকে পরাজিত ও বন্দী করিয়া আলাউদ্দিন খ" ইজ্জল মুলককে সিংহাসন প্রদান করেন । তিনি তিন বৎসর বঙ্গদেশ শাসন কবেন । তৎপরে সম্রাট র্তাহাকে পদচু্যত করেন ( ১২৩৪ খ্ৰী: ) । আলাউদ্দিন খিলিজি, সুলতান— তিনি সুলতান জালালউদ্দিন ফিরোজ শাহ খিলিজির ভ্রাতুষ্পুত্র এবং জামাতা, কিন্তু স্থাৎ "কেইএাg ुक्लल्ल ৰাঁদের জন্তর্গত কারামাণিকপুরে নিহত ও দর্শন শাস্ত্রে, মৌলানা वभग्नगिन ভারতীয়-ঐতিহাসিক ख्ञांलांॐनिब করিয়৷ ১২৯৬ খ্ৰীঃ অব্দে দিল্লীর সিংহাসনে আরোহণ করেন। তিনি নিজেকে সেকেনার-ই-শানি ( দ্বিতীয় সেকেনার ) বলিতেন। মুসলমান সম্রাট দিগের মধ্যে তিনিই প্রথমে দক্ষিণাত্য বিজয়ের চেষ্টা করেন। তিনি যাদব ও বল্লাল রাজপুতদিগকে পরাস্ত করিয়া পশ্চিমে মহারাষ্ট্র ও পূৰ্ব্বে কর্ণাট পৰ্য্যন্ত রাজ্য বিস্তার করেন । মালব ও গুজরাটের হিন্দু রাজার। এতকাল পর্য্যন্ত স্বাধীনতা রক্ষা করিয়া আসিতেছিলেন কিন্তু আলাউদিনের চেষ্টায় এই দুই প্রদেশও পাঠান সাম্রাজ্য ভুক্ত হয় । ফলতঃ মুসলমান সম্রাটের মধ্যে তিনিই ভারতে একছত্র রাজ্য স্থাপনের চেষ্টা করেন এবং কিয়ৎ পরিমাণে কৃতকাৰ্য্যও হইয়াছিলেন । চিতোরের গিলোট রাজপুতদিগের সহিতও তাহার যুদ্ধ হয়। রাণী ভীম সিংহ প্রভৃতি সমরে নিহত হন। রাণা ভীম সিংহের স্ত্রী পদ্মিনী ও অন্তান্ত রাজপুত নারীরা অনলে জীবন বিসর্জন করেন। তিনি চিতোর বিধ্বস্ত করিলেও কিছুকাল পরেই রাজপুতেরা উহা পুনরায় অধিকার করেন। র্তাহার রাজত্ব কালে রাজ্যের বিশেষ উন্নতি হইয়াছিল । সেই সময়ের অনেক কবি ও विद्यांन् লোকের নাম আমরা শুনি - {. d : - o, or " 岛* . wo d * άφ o f բ
