২৭১ প্রকারের সাহায্য প্রার্থী ও উমেদার খুব বেশী যাইত। কিন্তু তিনি বাড়ী 4. থাকিলে সকলে অনায়াসে অবিলম্বেই দেখা পাইত । তিনি সকলের কথা মন দিয়া শুনিতেন এবং উপায় ও সাধ্য থাকিলে সাহায্য বা উপকার করিতে বিমুখ হইতেন না । হালফ্যাসানের “চেষ্টা করিব" বলিয়। ফাকি দিবার ও পরমুহুর্তেই ভুলিয়। যাইবার অভ্যাস র্তাহার ছিল না। এই কারণে বাংল। দেশে শিক্ষিত ও শিক্ষার্থী লোকদিগের মধ্যে র্তাহীর নিকট হইতে কোন না কোন প্রকারের সহায়তা ও উপকার অন্ত লোকের নিকট অপেক্ষ। অনেক অধিক পাইয়াছেন । নিজের পরিবারের মধ্যে তিনি খুব স্নেহশীল ছিলেন । লক্ষ্মীস্বরূপ তাহার জ্যেষ্ঠা কন্যা বিধবা হওয়ার পর তিনি অtবার তাহার বিবাহ দিয়fছলেন । এজন্য তাহাকে অতি নীচ ও অভদ্র রকমের ননি। আক্রমণ সহ করিতে হইয়াছিল । তাহাতেও তিনি অটল ছিলেন। দুঃখের বিষয় সেই কন্যাট আবার বিধবা হন এবং পিতার মৃত্যুর অল্পকাল পূৰ্ব্বে গতামু হন । জাশু রায়—তিনি শ্ৰীহট্টের কোন প্রদেশে এক সময় রাজা ছিলেন । কুচবিহারের বিখ্যাত নরপতি নর নারায়ণের সেনাপতি শুক্লধ্বজ ( ডাক নাম চিলারী ) অতিশয় পরীক্রান্ত ভারতীয়-ঐতিহাসিক ख्यांश्लॉग्नञ সেনাপতি ছিলেন। তিনি আসামী অtহম রাজ, কাচারী রাজা, জয়স্তিয়া, মণিপুর প্রভৃতি স্থানের রাজাদিগকে পরাজয় করিয়া কর আদায় করিয়াছিলেন । শ্ৰীহট্টের রাজাকে পরাস্ত ও নিহত করিয়া তাহীর ভ্রাতা আগু রায়কে তৎপদ প্রদান করিয়াছিলেন । শ্ৰীহট্রে তখন কয়েকট ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাজ্য ছিল । আগু রায় কোন স্থানের রাজা হইয়া ছিলেন, তাহা এখনও নির্ণয় হয় নাই। আশূর বেগ– তিনি বঙ্গের শাসন কৰ্ত্ত শাহ সুজার নৌসেনাপতি ছিলেন । ( ১৬৩৯-১৬৫৯ খ্ৰী: ) একবার তিনি দুইশত নেী কা লইয়া নদীতে পাহার দিতে ছিলেন, এমন সময়ে ২০ খান ফিরিঙ্গি দমুর (পটুগীজ জল দম্ন ) জাহাজ দৃষ্টি পথে পতিত হইলে, তিনি ভয়ে পলায়ন করিলেন । আশ্বলায়ন—(১) তিনি শ্রেীত স্থত্রাদি প্রণয়ন করেন । গৃৎসমদ শেনকের ংশধর মহাশাল শৌনক তাহার গুরু ছিলেন । কোন কোন পণ্ডিত বলেন তিনি খ্ৰীঃ পূঃ সপ্তম শতাব্দীতে প্রাচুভূত হইয়াছিলেন । প্রসিদ্ধি আছে যে গুরু ও শিষ্য এক যোগে ঐতরেয়ু অারণাকের শেষ দুই অংশ সঙ্কলন করিয়াছিলেন । (২) এই আখলায়ন দ্বাদশ অধ্যায় বিশিষ্ট স্বত্র, চারি অধ্যায় বিশিষ্ট গৃহস্থত্র ও চতুর্থ আরণ্যক এই তিন প্রকার গ্রন্থের রচিত । তিনি
