झे ইউনিস, সৈয়দ–তিনি শ্ৰীহট্টের অন্তর্গত তরফের শাসনকৰ্ত্ত, মিনা খার অন্যতম পুত্র । তিনি ও তদীয় কনিষ্ঠ ভ্রাতা ক্রিঞ্জিয়া সুশিক্ষিত ও মিষ্টভাষী ছিলেন । র্তাহীদের সাধু ব্যবহারে তাহাদের পিতৃব্য পুত্র আদমের সহিত অচিরে সৌহাৰ্দ্দা স্থাপিত হয় । ইউনিস অপুত্ৰক গতায়ু তন । ইউসুফ আদিল শাহ—তিনি পিজপুরের অliদল শাহী বংশের স্থাপতি। ইহাঁর জীবন কাহিনী অতি বিচিত্র } ঘটনায় পরিপূর্ণ। তিনি তুরদের মুলতান মুরাদে কনিষ্ঠ পুত্র ছিলেন । তাহার জন্ম ১৪৪৩ খ্রীঃ আন্দে হইয়াছিল । ১৪৫০ খ্ৰী: মন্ধে তাহার পিতার মৃত্যুর পরে জ্যেষ্ঠ পুত্র সুলতান মোহাম্মদ সিংহাসনে আরোহণ করেন । এই ংশের এক কুরীতি ছিল যে, একটা মাত্র পুত্র জীবিত রাখিয়া অবশিষ্ট পুত্রদেরে হত্যা করা হইত । এই প্রথানুসারে সুলতান মোহাম্মদ রাজা হইয়াই অন্যান্ত ভ্রাতা দগকে নিধন সাধনের আদেশ প্রদান করেন । তন্মধ্যে ইউসুফ অন্যতম ছিলেন । ইউসুফের মাত সন্তানের প্রাণ রক্ষার অনেক চেষ্টা দেখিলেন । উপায়ান্তর না দেখিয়া একটী বালককে অর্থদ্বারা ক্রয় করিয়া, তাহার পুত্রের পরিবর্তে, সেই ক্রীত বালককেই স্বীয় পুত্র পরিচয়ে, সুলতান মোহাম্মদের হস্তে অর্পণ করিলেন। এবং স্বীয় পুত্রকে দেশে রাখা নিরাপদ মনে না করিয়া, পারগু দেশে এক বিশ্বস্ত বণিকের সাহায্যে প্রেরণ করিলেন । তথায় ইউসুফ নানা বিদ্যায় পারদর্শী হইলেন । কিন্তু অবিলম্বে তাহার পরিচয় প্রকাশ হইয়া পড়িলে, তিনি তথা হইতে ভারতবর্ষে আগমন করেন । খ্ৰীঃ অব্দে তিনি ভারতবর্ষের পশ্চিম উপকূলস্থ দাভোল (রত্ব গিরি) নগরে অবতরণ করিলেন । তথা হইতে বাহমনী রাজ্যের রাজধানী বিদর নগরে উপস্থিত হইলেন। রাজ মন্ত্রী মোহাম্মদ গাওয়ানের সহায়তায় সৈনিক বিভাগে প্রবেশ করেন। তিনি প্রথমে দ্বিতীয়মোহাম্মদ শাহ বাহমনীর কৰ্ম্মচারী झ्न्तिन ! अब उँहाज्ञ श्रृङ्का श्डेश, তদীয় উত্তরাধিকারী দ্বিতীয় সুলতান মামুদ বাহমনী, ইউসুফ আদিল শাহের জীবন নাশের চেষ্টা করেন। তিনি ইহা বুঝিতে পারিয়৷ তদীয় কৰ্ম্মস্থল বিজাপুরে পরিজন ও অনুচরবর্গের সহিত চলিয়া আসেন এবং অবিলম্বে ১৪৮৯ מטי 8 כי
