»ማ অচ্যুত মিহিরাচাৰ্য্য—সাগর ভট্টের পুত্র । এই জ্যোতিষী পণ্ডিত শ্ৰীপতি ভট্ট কৃত জ্যোতিষ রত্নমালা নামক গ্রন্থেয় এক টীকা রচনা করিয়াছেন। ১৫ • • শকে ইহা রচিত হয় । তিনি ভীস্বতী রত্নদীপিকা নামে এক করণ গ্রন্থ ও লিখিয়াছেন । অচ্যুত রায়—(১) তিনি দাক্ষিণাত্যের বিজয়নগরের রাজা ছিলেন । ১৫৩e পূঃ অব্দে ভ্রাতা রাজা কৃষ্ণদেব রায়ের মৃত্যুর পর তিনি প্রায় দশবৎসর কাল রাজত্ব করেন । তিনি ভ্রাতার দ্যায় উপযুক্ত ছিলেন না। তাহার সময় হইতেই বিজয়নগর রাজ্যের অধোগতি ज्रङ्गुष्ठ झ्शू । অচ্যুত সেন—বগুড় জিলার অন্তর্গত সেরপুর নামক স্থানের ৩, ৪ মাইল দক্ষিণ পশ্চিমে রাজবাড়া মুকুন্দ নামে একটা স্থান আছে । দীঘে দুইমাইল এবং প্রস্থে প্রায় দুইমাইল ব্যাপিয়া এইস্থানে বহু অট্টালিকা বিদ্যমান আছে । কথিত আছে রাজ। বল্লাল সেন তাঁহারই ংশীয় একজনকে পুৰ্ব্বাঞ্চল শাসন করিবার জন্য সামস্ত নৃপতিরূপে এইস্থানে স্থাপন করিয়া ছলেন । তাহার বংশধরেরা প্রায় দুইশত বৎসর এইস্থান শাসন করেন । তৎপরে এই বংশের শেষ নরপতি অচ্যুত সেনের সময়ে (১৩৫০ খৃঃ অৰে) এই রাজ্য মুসলমান অধিকারে আসে এবং বংশ লোপ পায় । ●ー融 ভারতীয়-ঐতিহাসিক অচ্যুত্তালন্দ অচ্যুতানন্দ—মহাপ্ৰভু জ্বচৈতন্য দেব খৃষ্টীয় ষোড়শ শতাব্দীতে উৎকল ও দক্ষিণাত্য ভ্রমণ কালে তথtয় অনেক বৌদ্ধ দর্শন করেন । সেই সময়ে বৌদ্ধ দের উপর নিৰ্ম্মম উৎপীড়ন চলিতেছিল। তাহীদের অনেকে সনাতন গোস্বামী কর্তৃক দীক্ষিত হইয়া বৈষ্ণব হন । সেই সকল বেদ্ধদের মধ্যে জগস্নাথ দাস, বলরাম দাস, অচ্যুতানন্দ, অনন্ত ও যশোবন্ত এই পাঁচজন শ্রেষ্ঠ বৈষ্ণব কবি বলিয়া খ্যাত ছিলেন । আচুতানন্দ তাহার “নিরাকার সংহিতা” গ্রন্থে লিখিয়াছেন যে শ্ৰীচৈতন্তের অমুবৰ্ত্তী হইয়া প্রথমে তিনি সনাতন গোস্বামীর নিকট দীক্ষা গ্রহণ করেন। দীক্ষাস্তে সংসার আসক্তি নিৰ্ব্বাণ হইয়। যায়। হৃদয়ে তন্ময় ভাব উপস্থিত হয়, এমন সময় মহাগুরু মহানন্দ আলিয়৷ গৃঢ় ধৰ্ম্মতত্ত্ব বুঝাইয় দেন । তাহার সাধনার চরম লক্ষ্য সচ্চিদানন্দ, অনাদি নিৰ্ব্বাণ । অচ্যুতানন্দের আর এক খানি গ্রন্থের নাম শূন্ত সংহিত। উপরোক্ত পঞ্চ মহাত্মা দ্বার। উৎকলে প্রচ্ছন্ন বৌদ্ধমত প্রচারিত হইয়াছিল । কথিত আছে বুদ্ধদেধের প্রত্যাদেশানুসারে তাহার। স্বীয় স্বীয় রূপ প্রচ্ছন্ন রাখিয়া বৈষ্ণবtখ্যায় পরিচিত হন । কিন্তু র্তাহীদের গ্রন্থে মহাযান বৌদ্ধধৰ্ম্মের শূন্যবাদ সৰ্ব্বত্র প্রচারিত হইয়। সমর্থিত্ত इद्देशttछ् । .
