৩২৫ জন রাজার অন্যতম হইলেও তাহার রাজত্বকাল ১৫৩৪ খ্ৰীঃ অব্দের ছয় মাস মাত্র । ইসমাইল গাজী—একজন ধাৰ্ম্মিক ও গাজী ( ধৰ্ম্মযোদ্ধা ) । রঙ্গপুরের দক্ষিণ পীড়গঞ্জের এলাকায় তাহার সমাধি আছে । ঘোড়াঘাট অঞ্চলে মুসলমান উপনিবেশ ও মুসলমান ধৰ্ম্ম প্রচার তাহারই বিশেষ চেষ্টায় হইয়াছিল। কথিত আছে ১৪৬০ খ্ৰীঃ অব্দে তিনি কামতাপুরের সেন রাজাকে পরাস্ত করিয়াছিলেন । ১৬শ শতাব্দীর প্রারম্ভে তিনি ঘোড়াঘাটের শাসনকৰ্ত্ত ছিলেন। কেহ কেহ বলেন ১৫১০ খ্ৰীঃ অব্দে হোশেন শাহের উড়িষ্যা আক্রমণের সময়ে গাজী সাহেব তাহার সেনাপতি ছিলেন । কোনও কারণে হোশেন শাহের বিষদৃষ্টিতে পতিত হইয়া, তিনি নিহত হন । দক্ষিণগড় মান্দারণে তাহার সমাধি আছে । ইসমাইল নিজাম শাহ – তাহার পিতা বুরহান শাহু, তাহার ভাই মুর্তজ। নিজাম শাহ কর্তৃক পরাজিত হইয়া সম্রাট আকবরের আশ্রয় গ্রহণ করেন । পলায়ন কালে তাহীর দুই পুত্র ইব্রাহিম ও ইসমাইল হোশেন শক্র হস্তে বন্দী হন। মিরাণ হোশেন শাহের মৃত্যুর পরে জামাল খ। ১৫৮৯ খ্ৰীঃ অব্দে ( ছিঃ ৯৯৭ ) ইসমাইলকে সিংহাসনে স্থাপন क८ब्रन । ॐांझाँञ्च क्रिडा नबीछे ভারতীয়-ঐতিহাসিক हैज्वॉडैल थैों আকবরের সাহায্যে পুত্রের বিরুদ্ধেই बूटक्क छेत्रश्डि इन । बूब्रश्न श्रोह প্রথমে পরাজিত হন, পরে জয় লাভ করিয়া পুত্র ইসমাইলকে বন্দী করিয়া ১৫৯১ খ্ৰীঃ অব্দের ২৭শে এপ্রিল (হিঃ ৯৯৯ ১৩ই রজব ) বুরহান নিজাম শাহ (দ্বিতীয়) উপাধি গ্রহণপূর্বক • আহম্মদ নগরের সিংহাসনে আরোহণ করেন । ইস্রাইল, शै। মৌলবী, বি, q研一 র্তাহার জন্ম স্থান ময়মনসিংহ জিলার টাঙ্গাইল উপবিভাগের অন্তর্গত ধুবরিয়া গ্রাম। র্তাহার পিতা বিষয় কৰ্ম্ম উপলক্ষে বৰ্ম্মাদেশের রাজধানী রেজুন সহরে অবস্থান করিতেন। সেজন্য তিনি বি, এল পরীক্ষা পাশ করিয়া রেজুন চিফকোর্টে আইন ব্যবসায়ে প্রবৃত্ত হন। অচির কাল মধ্যেই তিনি তথাকার এডভোকেট শ্রেণীর মধ্যে একজন প্রধান ব্যক্তি বলিয়া পরিগণিত হন। আইন ব্যবসায়ে প্রবৃত্ত হইলেও তাঁহার স্বাভাবিক সাধু প্রকৃতি অন্যায়কারীর পক্ষ সমর্থন করিত না । শেষে বিচারকদের এইরূপ ধারণা জন্মিয়াছিল যে, তিনি যে পক্ষে থাকিতেন, সেই পক্ষই প্রকৃত স্তায়ামুসরণকারী। অনেক স্থতকারী বহু অর্থ প্রদানে তাহাকে তাহীদের পক্ষ সমর্থন করিতে প্রয়াসী হইয়া, বিফল কাম হইয়াছে। তিনি রেজুনের হিন্দু মুসলমান সকলের প্রিয়পাত্র ছিলেন।
