$$ ভারতীয়-ঐতিহাসিক န္က ႏိုင္ငံေခါး၊ %তি জিতের মধ্যে কয়েকবার যুদ্ধ সংঘটিত হয় । অজাতশত্র প্রথমে জয় লাভ করেন । পরে প্রসেনজিতের নিকট তিনি পরাজিত হন । কোনও কোন ও গ্রন্থে পাওয়া যায় অজাতশত্র প্রসেন জিতের জামাতা ছিলেন । অজিতকুমার চক্ৰবৰ্ত্তী – তাহার বাসস্থান বরিশাল জিলায় । পিত\র নাম শ্ৰীচরণ চক্রবক্টা। যৌবনে কিঞ্চি দধিক ৩২ বৎসর বয়সে ইনি দেহ ত্যাগ করেন । তাহীর রচিত গ্রন্থ গুলির মধ্যে মহধি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের জাপান চরিত বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য । রাজ। রামমোহন রায়ের জীবন চরিত লিখিবীর জন্ত প্রস্তুত হইয়া ও অ কাল মৃত্যু ঘটায় শেষ করিয়া যাইতে পারেন নাই । অজিত কুমারের বিশেষত্ব এই ছিল যে, তিনি যেমন বাংল। পাচিতোর গুণগ্রাহী ও রসজ্ঞ ছিলেন, ইংরেজী সাহিত্যেরও তদ্রুপ রসজ্ঞ ও গুণগ্রাহী ছিলেন । ইংরেজী অনুবাদের সাহাধ্যে তিনি পাশ্চাত্য নানা দেশের সাহিত্যের রস ও শক্তির অস্বাদ পাইয়াছিলেন । এই জন্ত বাংলা সাহিত্যের মূল নিরূপণ নিমিত্ত, তিনি বিশ্ব সাহিত্যের সহিত ইহার তুলন। কারতে পারিতেন । বাংলা সাহিত্যের গতি ঠিক দিকে হইতেছে কিনা, তাহা বুঝিবার মত শিক্ষার্তাহার হইয়াছিল। পৃথিবীর নানা সাহিত্যের সহিত সাক্ষাৎভাবে বা অনুবাদের সাহায্যে যেমন অজিতকুমারের পরিচয় ছিল, তদ্রুপ নানা ধৰ্ম্ম সম্প্রদায়ের ইতিহাস ও ধৰ্ম্মের অভিব্যক্তি পাঠ করিয়া তাহার জ্ঞান বুদ্ধি হইয়াছিল । তাহার মৃত্যুতে বাংলা সাহিত্য ও উদীর ধৰ্ম্মালোচনার প্রচেষ্টা ক্ষতিগ্রস্ত হইয়াছে। অজিত কেশকম্বল (কম্বলি)—পালি বৌদ্ধ শাস্ত্রে পূরণ কসসপ (কগুপ), মকৃথলি গোঁসাল, অজিত কেশ কম্বল, পকুধ কচ্চায়ন, সঞ্জয় বেলটুঠি পুত্ত এবং নিগষ্ঠ নাতপুত্ত নামে ছয়জন পরিব্রাজক আচার্য্যের নাম পাওয়া ধীয় এই ছয়টি নাম প্রধানতঃ একত্রই উল্লিখিত হইয়াছে। গৌতম বুদ্ধ, তাহার শিষ্যবৰ্গ, অন্তান্ত ধম্মাচাৰ্য্য ও অপরাপর ব্যক্তিদিগের সহিত র্তাহদের নানা বিষয়ে আলোচনার বিবরণ বহুস্থলেই পাওয়া যায় । কেশ নিৰ্ম্মিত্ত কম্বল পরিধান করিয়া থাকতেন বলিয়া অজিত ঐ নামে অভিহিত হইতেন । তাহার মতে মৎস্ত আহার ও মৎস্ত বধ সমতুল্য পাপ । তিনি শিক্ষণ দিতেন ৰে জীব ও উদ্ভিদ উভয়ের প্রাণ আছে । সুতরাং উভয়েরই বিনাশে সমতুল্য পাপ হয় ; বুদ্ধের মাতুল পুত্র দেবদত্ত বুদ্ধের একটা সম্প্রদায় স্থষ্টি করেন। তাহাদিগকে তীর্থক বলে । তিনি পূৰ্ব্বে কৃতদাস ছিলেন । প্রভুর অত্যাচারে তাহার আশ্রয় পরিত্যাগপূৰ্ব্বক
