बेवंब्रछटा করেন। হিন্দু কলেজে তিনি শিক্ষালাভ করিয়া ছিলেন । বাল্যাবধিই তিনি বিদ্যাশিক্ষায় অনুরাগী ছিলেন , ইংরেজী সাহিত্যে র্তাহার বিশেষ দখল ছিল। কাব্য ও নাটকে তিনি বিশেষ অনুরক্ত ছিলেন । বঙ্গীয় নাট্যশালার উন্নতিকল্পে তিনি বিশেষ যত্ন ও অর্থব্যয় করিয়াছিলেন । তিনি কলিকাতার যোড়াসাঁকোর স্বৰ্গীয় দ্বারকানাথ ঠাকুর মহাশয়ের সুবিখ্যাত বেলগাছিয়া উদ্যান ক্রয় করেন । কলিকাতার অভিজাত সমাজে " তাহার লি লক্ষণ প্রতিপত্তি ছিল । অতুল ঐশ্বৰ্য্যের অধিপতি এবং সাধারণের হিতকর প্রত্যেক অনুষ্ঠানের উৎসাহদাতা বলিয়া, রাজপুরুষগণ র্তাহাকে বিশেষ সন্মান করিতেন । তিনি বিদ্যাসাগর মহাশয়ের অনুষ্ঠিত সকল কার্য্যেই বিশেষ সহানুভূতি প্রকাশ করিতেন । পাইকপাড়ার রাজবংশও বিদ্যাসাগর মহাশয়ের নিকট নানা বিষয়ে কৃতজ্ঞ । অভিনয়াদি দর্শন করিয়া লোকে যাহাতে অনিন্দ লাভ করিতে পারে, এই উদ্দেশ্রে স্বীয় বেলগেছিয়ার উদ্যানের মধ্যে অভিনয়ের উপযোগী সকল আয়োজন করিয়া রাখিয়াছিলেন । কিমিয়া ও ফটোগ্রাফিতে (আলোক চিত্রাঙ্কণ বিদ্যাতে) র্তাহার বিশেষ নৈপুণ্য ছিল । বহু অর্থব্যয় করিয়া, তিনি এতৎসংক্রান্ত যন্ত্ৰসকল পাইকপাড়ার বাটীতে সংগ্ৰহ জীবনী-কোষ ইহার বর্ণনা আছে । ৩৫২ করিয়াছিলেন । অশ্ববিদ্যায় তিনি বিচক্ষণ পণ্ডিত ছিলেন । বহু ইংরেজী গ্রন্থ পাঠ করিয়া, এই বিদ্যায় তিনি পারদর্শিতা লাভ করেন । খোঁড়। দেখিয়াই তিনি দোষগুণ বুঝিতে পারিতেন । তাহার নিজ উদ্যানে ঘোটক শিক্ষার একটি কারখান ছিল। অনেক অশ্ববিদ্যাভিজ্ঞ লোক র্তাহার অশ্ব বিদ্যালয় দেখিয়া ভূয়সী প্রশংসা করিতেন । এই নানা গুণশালী রাজ। ১২৬৭ সালের ১৭ই চৈত্র (১৮৬১ খ্ৰীঃ আদের ৩০শে মার্চ ) পরলোক গমন করেন। তাছারই পুত্র প্রসিদ্ধ রাজা ইন্দ্রচন্দ্র সিংহ । ঈশ্বর দত্ত—“কু সুরী’ বংশ পশ্চিম ভারতে খ্ৰীষ্টীয় ১ম শতাব্দীতে গুজরাট ও অন্তান্ত প্রদেশে রাজত্ব করিতেন । ঈশ্বরদত্ত নামক “অtভার” জাতীয় রাজা সমুদ্রপথে সিন্ধুদেশ হইতে আসিয়া এই রাজ্য জয় করেন । নাসিক গুহায় ইনি পশ্চিম সমুদ্রতীর জয় করিয়া, ত্রিকুটে রাজধানী স্থাপন করেন । তাহার পূৰ্ব্বের রাজার রাজত্ব ১৭০ শকাব্দ। ব৷ ২৪৮ খ্ৰীঃ अ८क ८*ष श्ध्न । त्रेधंद्रनख७ उँांझाँव्र নামে “ত্রিকটক অবা” প্রচার করেন। ঈশ্বর দাস – জ্যোতিষ রায়ের পুত্র ঈশ্বর দাস ‘মুহূৰ্ত্তরত্ন বা রত্নাকর নামক জ্যোতিষ গ্রন্থ রচনা করিয়াছেন। (২) ইনি একজন সন্ধি বিগ্রহিক ছিলেন ।
