উদও খ। ছিলেন এবং রাজ্যের সমস্ত সামন্ত নৃপতি রায়মল্লের সহিত যোগদান করিলেন । দিল্লীশ্বর ঘোরতররূপে পরাজিত হইয়া পলায়ন করিলেন । শিহেষমল ও সূৰ্য্যমল রাণার বশু্যতা স্বীকার করিয়া নিস্কৃতি পাইলেন । উদও খা — তিনি উড়িষ্যার রাজ। প্রতাপ রুদ্রের ( ১৪৯৭-১৫৪২ খ্ৰীঃ অব্দ) অন্যতম মুসলমান সেনাপতি ছিলেন । বিজয়নগরপতি কৃষ্ণদেব রাস ১৫১৫ খ্ৰীঃ অব্দে উড়িষ্যা আক্রমণ করিয়া, প্রতাপরুদ্রকে পরাস্ত করেন। এই যুদ্ধে তাহার পুত্র বীরভদ্র, সেনাপতি মলু খ, উদও খ। প্রভৃতি বন্দী হইয়াছিলেন । কুষ্ণদেব রায় (Wግ ! উদাক৷—বঙ্গের পালবংশীয় নরপতি নয়পালের চতুর্দশ রাজাঙ্কে রাণী উদাকার ব্যয়ে ‘পঞ্চরক্ষা” নামে একখানি গ্রন্থ রচিত হইয়াছিল । নয়পাল বিংশতি বর্ম রাজ্য শাসন করিয়া, ১০৪৫ খ্ৰীঃ আবেদ পরলোক গমন করেন । থানেশ্বরের নিকট যমুনার পশ্চিমকুলে শ্রম্ন গ্রামে ( বর্তমান শুঘন ) খৃষ্টীয় ষষ্ঠ শতাব্দীতে তিনি জন্মগ্রহণ করেন হর্ষবৰ্দ্ধনের পিত। রাজা প্রভাকর বৰ্দ্ধনের তিনি সভাপণ্ডিত ছিলেন । তিনি শৈব ছিলেন এবং ন্যায়ুবাৰ্ত্তিক জীবনী-কোষ ৩৭২ গ্রন্থ রচনা করেন । তিনি স্বীয় গ্রন্থে অনেক বৌদ্ধ ন্যায়ের বচন উদ্ধৃত করিয়া, অতি দক্ষতার সহিত র্তাহীদের মত খণ্ডন করিয়াছেন । উদ্যোতন-–একজন মধ্যযুগের কবি । তিনি প্রাকৃত ভাষায় কুবলয় মালা’ নামে কাব্য রচনা করেন ( ৭৭৯ খ্রী: )। তাহার গ্রন্থে অন্যান্ত অনেক গ্রন্থকারের নাম পাওয়া যায় । তাহার উপাধ্যায়ের নাম হরি ভদ্র । উদ্ধবচন্দ্র চূড়ামণি- ইহঁর জন্মস্থান হুগলি জেলার বাগনান ( মতান্তরে ধনিয়tখাদি ) । তিনি লিখাত কং ক দলিয়। প্রসিদ্ধিলাভ করিয়ছিলেন । যৌবনের প্রারম্ভেই তিনি হাঁটপোলায় স্বগীয় কালিদাস ভট্টাচায্যের দ্বার কলিকাতায় আনীত হন এবং তঁহার শ্বশুর ভৈরবচন্দ্র পিষ্ঠীলঙ্কার ( লোকে বিদ্যাসাগর বলিত ) মহাশয়ের সুবিখ্যাত টোলে শিক্ষালাভ করেন । পরে ব্যাকরণাদি শাস্ত্রে সুপণ্ডিত রঘুনাথ শিরোমণি মহাশয়ের নিকটে বহু যত্নে কথকতা শিক্ষা করেন এবং গুরুগৃহে পরীক্ষায় পারদর্শিতার ফল স্বরূপ চূড়ামণি উপাধিতে ভূষিত হন। পরে ৫, ৭ বৎসরের মধ্যে র্তাহfর কথকতার সুৰ্যশ দেশপ্যাপী হইয়াছিল । তিনিও পরে অনেককে শিক্ষা দিয়াছিলেন । २७२८ गांtन ऊँांशंद्र शृङ्गा इग्न । कुननনগরে তাঙ্কার বাসস্থান ছিল ।
