এষ্টলি বঙ্গদেশে আসিয়া ফরাসডাঙ্গায় বাস করেন । কিছুকাল পরে এক ব্রাহ্মণ, বিধবা যুবতীর প্রেমে পড়িয়া ত হাকে লইয় গরটির নিকট বাস করিতে থাকেন । তাহার বিস্তৃত বাগানবাটীর ভগ্নাবশেষ অদ্যপি তথায় বর্তমান । ইহা গন্ধটির বাগানবাটী বলিয়া খ্যাত ছিল। ঐ ব্রাহ্মণ কন্যার সংস্পর্শে আসিয়া ইনি হিন্দুভাবাপন্ন হইয়া গিয়াছিলেন। আচার, ব্যবহার ও ভাষা পর্য্যন্ত বিশেষভাবে আয়ত্ব করিয়া লইয়া ছিলেন । ব্যবসা বাণিজ্য পরিত্যাগ করিয়া ইনি কবির দল গঠন করেন। প্রথমতঃ অষ্ঠের রচিত সঙ্গীত গাইয়া বেড়াইতৃেন। চন্দননগর, গোন্দলপাড়। নিবাসী গোরক্ষনাথ নামে এক ব্যক্তি র্তাহার দলে গান বাধিয়া দিতেন, শেষে তাহীর সহিত মনান্তর ঘটিলে নিজেই উত্তম গীত রচনা করিতে আরম্ভ করেন, ইহাতে র্তাহার যথেষ্ট অর্থাগম হইত। কপি ওয়াল হিসাবে ७झे न नाप्श्व य८५टे थjांङि व्tड করিয়াছিলেন । র্তাহার প্রতিপক্ষ ভোলা ময়রা তাহাঁকে ‘হেমুন’ বলিত । কবিদের তুলনায় তিনি যে অধিকতর গুণসম্পন্ন বলিয়া খ্যাত ছিলেন, তাহ নহে । বোধ হয় তিনি বিধৰ্ম্মী ফিরিঙ্গি ছিলেন বলিয়াই, তাহার নাম এত অধিক বিখ্যাত হইয়াছিল। প্রকৃতই বিধৰ্ম্মী হইয়াও তিনি যেরূপ ভক্তি জীবনী কোষ 89ఈ ভাবের গীত রচনা ও গান করিয়াছেন, তাহা অনেক কবির গানের মধ্যে দুলভ । তাছার ভ্রাতা কেলি সাহেব rস সময়ের একজন অর্থ প্রতিপত্তিশাণী ও ক্ষমতাপন্ন ব্যক্তি ছিলেন । উপস্থিত কবিতা রচনায় তাহার অসাধারণ ক্ষমতা ছিল। একবার"কবির আসরে প্রতিপক্ষদলের নেতা ঠাকুর সিংহ ছিলেন। তিনি প্রশ্ন করিলেন – *বলহে এণ্টনি আমি একটি কথা জানতে চাই, এসে এদেশে এবেশে তোমার গায়ে কেন কুৰ্ত্ত • 'ই ? উত্তর :– এই পাঙ্গালীয় বাঙ্গালীর বেশে আনন্দে আছি । হয়ে ঠাকুরে সিংহের বাপের জামাই, কুৰ্ত্ত টুপি ছেড়েছি। অার একবার প্রতিপক্ষ রাম বসু প্রশ্ন করিয়াছিলেন— “সাহেব ! মিথ্যে তুই কৃষ্ণপদে মাথ৷ মুড়ালি । ও তোর পাদরী সাহেব শুনতে পেলে গালে দেবে চুণ কাণী ॥ তখন তিনি গাহিয়াছিলেন— উত্তর— খৃষ্টে আর কৃষ্টে কিছু ভিন্ন নেই রে ভাই ! শুধু নামের ফেরে, মামুষ ফেরে, ७७ ८कांथां स्ॐनि नांदें ।
