পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় পৌরাণিক-দ্বিতীয় খণ্ড.pdf/২৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জীবনী-কোষ—ভারতীয় পৌরাণিক । ক্রুদ্ধ হইয়া ইন্দ্র তাহাদিগকে “পিশাচদম্পতী হও” বলিয়া শাপ দেন। ঐ শাপ ফলে তাহারা মর্ত্যে পিশাচ দম্পতীরূপে জন্মগ্রহণ করেন। পরে মাঘ মাসের একাদশী তিথিতে দৈবক্রমে তাহারা আহার গ্রহণ না করিয়া নিদ্রা যান । দের পিশাচত্র দূর হয় এবং তাহার পুনৰ্ব্বার পূর্বরূপ প্রাপ্ত হইয়া দেবপুরে গমন করেন । পদ্ম-উত্ত-৩৯ । (৬) বিধূম নামক গন্ধৰ্ব্বের মাল্যবান, পুষ্পদন্ত ও বলোৎকট নামক তিন জন অনুচর ছিল । বিধূম ব্রহ্ম-শপে মর্ত্যলোকে শতানীক নামক নরপতির পত্নী বিষ্ণুমতীর গর্ভে জন্ম গ্রহণ করিলে মাল্যবান প্রমুখ অমুচরত্রয়ও যথাক্রমে শতানীকের মন্ত্রী যুগন্ধরের পুত্র যৌগন্ধবায়ণ, সেনাপতি বিপ্ৰ তাঁকেব পুত্র রুমন্বান, এবং ভূত্য বল্লভেব পুত্র বসন্তক রূপে জন্ম লাভ কবেন । পরে তাহারা সকলেই চক্রতাথে স্নান কবিয়া পুনরায় গন্ধৰ্ব্বত্ব প্রাপ্ত হন । স্কন্দ-ব্রহ্ম-সেতু-৫ । (৭) ব্ৰহ্ম। হস্তিনাথ তীর্থে মাল্যবান নামে SSty) মাষশরাবি–বশিষ্ঠবংশীয় একজন গোত্র প্রবর্তক ঋষি । বেদশেরক দেখ । মাহাচমস্ত—মহাচমস্তের পুত্র মহর্ষি মাহাচমস্ত একজন ঋগ্বেদের মন্ত্রদ্রষ্ট ঋষি ছিলেন । তৈত্তিরেয়-১৫ । মাহিকা—বিদিশা নগরী নিবাসী সেই পুণ্য ফলে তাহা- এক দরিদ্র ক্ষত্রিয়ের সুন্দরী কস্তা। মণিভদ্র নামে এক দুশ্চরিত্র ব্যক্তি তাহাকে বিবাহ করে । মণিভদ্র মাহিকার প্রতি অতিশয় দুর্ব্যবহার করিত। পুষ্প নামক এক ধূৰ্ত্ত ব্রাহ্মণ মহাদেবের বরে রূপান্তর গ্রহণের ক্ষমতা লাভ করে। ঐ ক্ষমতাবলে সে মণিভদ্রের রূপ ধারণ করিয়া মহিকাসহ মণিভদ্রের সমুদয় স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তি অধিকার করিয়া মাহিকাকে পত্নীরূপে اه والا - t (t) لا-FF5f - ۰ | آl Fه و মাহিখ—কোনও সময়ে মহর্ষি অগস্ত্য আথৰ্ব্বণ মন্ত্রে পরমেশ্বরী শোষণী নায়ী বিদ্যার আরাধনা করেন। সেই শোষণী বিদ্যাবলে মহাত্মা অগস্ত্য সমুদ্র শোষণ করিয়াছিলেন। অত:পর অগস্ত্য শোষণীকে বলেন—“তুমি আমার মাহিখ অর্থাৎ সৰ্ব্বপ্রকার শুভ পূজি ত হন। স্কন্দ-প্রভা-প্রভা-১০৭ দায়ক স্থৈৰ্য্য সম্পাদন করিয়াছ, অত গ্ৰহ্মা ( ১৩৬ ) দেখ । মষি—মাষ নামক ঋষিগণ পবমান সোম দেলতাদিগের সম্বন্ধে কতিপয় ঋক মন্ত্র রচনা করেন । X-> * : | | | | l | এব পৃথিবীতে তুমি মাহিখ দেবী নামে প্রসিদ্ধ হইবে।” তৎপরে মাছিখ দেবী চমৎকারপুরে আবিভূতি হইয়। ঋক্-৯৮৬ | তথায় অবস্থান করিতে লাগিলেন। দেবসেনাপতি স্কন্দ যখন নিজ শক্তি