20. ov’ গুৰুষণ তাহার এই ঘরবস্থা দেখিা এবং রাম-লক্ষ্মণই যে তাহার এই হ্ৰদশার কারণ তাহ জানিয়া, তাহ জীবনীশ্বকাৰ-কারতীয় পৌরাণিক রামের শরে বিদ্ধ হইয়া মায়াগ মারীচ, তাহার অস্তিনকাল আসন্ন बूटिङ ब्रिब्र ब्राप्यङ्ग कर्छदछ দ্বিশ্বকে বধ করিবার জন্ত চেদজম | অমুকরণপূর্বক “হ সীতা, হা লক্ষ্মণ", স্বাক্ষসকে প্রেরণ করে। ঐ চৌদ্দজন বলিয়৷ চীৎকার করিতে লাগিল । রাক্ষসকেই রামের হাতে নিধন প্রাপ্ত রাম নারীচের ঐন্ধপ চীৎকার গুনিয়া হইত্তে দেখিয়া, স্বৰ্পণখা পুনরায় থর ও অতিশয় শঙ্কত হইলেন। ঐ রব দুষণের নিকট গমন করিয়া সংবাদ সীতা ও লক্ষ্মণের কর্ণগোচর হইলে প্রদান করিল। তখন খর ও দূষণ সমুদয় তাহারাও যে অতিশয় শঙ্কিত হইবেন অনুচর রাক্ষসদিগকে লইয়া রাম এবং তৎফলে নানা বিপদও ঘটতে লক্ষ্মণকে বধ করিবার জন্ত যাত্রা করেন। পারে, তাহ অনুমান করিয়া, রাম অতঃপর রাম-লক্ষ্মণের সহিত সামুচর ক্রতপদে কুটারাভিমুখে যাত্রা করিখর-দূষণের ভয়াবহ সংগ্রাম হয় এবং লেন। পথিমধ্যে লক্ষ্মণের সহিত র্তাহারা সকলেই ভ্রাতৃদ্বয়ের হস্তে নিধন প্রাপ্ত হন। দূতমুখে রাবণ এই সংবাদ পান। পরে সুপণখাও স্বয়ং লঙ্কায় যাইয় তাহার দুরবস্থার বিষয় সব বর্ণন করিয়া রাবণকে সীতা-হরণ করিতে পরামর্শ দেয়। রাবণ তাড়ক রাক্ষসীর পুত্র মারাচকে সহায় করিয়া সাত৷ হরণ করিতে গমন করেন । মারীচ স্বর্ণমৃগের রূপ ধারণ করিয়া রামের কুটীরের নিকট ক্রীড়া করিতে লাগিল। তাহার সাক্ষাৎ হইল। সীতা এবং লক্ষ্মণ মারীচের সেই আৰ্ত্তনাদ শুনিতে পাইয়াছিলেন। সীতা তাহাতে উদ্বিগ্না হইয়া লক্ষ্মণকে রামেব সাহায্যেব জন্য প্রেরণ করেন । লক্ষ্মণকে ঐভাবে আসিতে দেখিয়া, রাম অবও শঙ্কাকুল হইলেন। নির্জন কুটারে একাকিনী অবস্থিত সীতার কথা চিন্তা কবিতে করিতে দ্রুতপদে ভ্রাতৃদ্বয় আশ্রমে প্রত্যাবর্তন করিলেন । কিন্তু সীতাকে সীতা রামকে ঐ হরিণটিকে ধরিয়া | তথায় দেখিতে পাইলেন না । আনিবার জন্ত বারংবার অনুরোধ সীতাকে কুটারে না দেখিয়া নানারূপ করিতে লাগিলেন। রাম সীতার প্রার্থনায় অমঙ্গল আশঙ্কায় রাম একেবাবে সেই স্বর্ণমৃগকে ধরিবার জন্ত যাত্রা করি- অধৈৰ্য্য হইয়া পড়িলেন এবং উচ্চৈঃস্ববে লেন । অনেক চেষ্টার পরও যখন ধয়িতে বিলাপ করিতে লাগিলেন। সাভার পরিলেন না, তখন তাহাকে বধ করি- অজশনে আকুল হইয়া রাম বিলাপ ५ बांग्न छछ ब्रॉम श्रृंब्रमिळकv कब्रिट्नम । कब्रिटङ कब्रिळङ हेडरङडः अह्णक्रम
