छोबर्नो-८कांक्--खांब्रजैत्र ८णोब्रांषिक 1 • সমুদয় বানর যুদ্ধকে কিষ্কিন্ধ্যায় আনয়ন করাইলেন এবং যথাযথ উপদেশদি প্রদানপূর্বক তাহাদিগকে সীতার অন্বেষণে চতুর্দিকে প্রেরণ করিলেন। ঐ সকল বলবান বানরদিগের মধ্যে যে দল দক্ষিণ দিকে গমন করে, তাহাদের মধ্যে হনুমান ছিলেন। রাম হনুমানের কার্য্যক্ষমতার উপর বিশেষ আস্থাবান ছিলেন বলিয়া, তাহাকেই নিজ নামাঙ্কিত অঙ্গুরীয় প্রদান করিলেন । (রামা-কিঙ্কি-২-১৪, ১৭,— ৪৪) । সুগ্ৰীব যে যে বানব দলকে সীতার অন্বেষণে ভিন্ন ভিন্ন দিকে প্রেবণ কবেন, তাহদেয় মধ্যে হনুমান, মঙ্গদ প্রভতিব যে দল দক্ষিণ দিকে গিয়ছিল, তাহাবা ভিন্ন অপব সকলেই অকৃতকার্য্য হইয়া প্রত্যাবৰ্ত্তন করে । বহুকাল পবে হনুমান প্রভৃতি সীতার সন্ধান লইয়। রাম-সকাশে প্রত্যাবর্তন } @ So রামও তাহাতে সন্মত হইলেন। তখন রাম, লক্ষ্মণ ও মুগ্ৰীব, সমুদয় বানর সৈন্ত ও সেনাপতিগণ সহ সমুদ্রতীরে উপস্থিত হইলেন এবং সাগর তীরে শিবির সন্নিবেশ করিয়া সাগর লঙ্ঘনের উপায় চিন্তা করিতে লাগিলেন । এদিকে লঙ্কাপতি রাবণ সেই সংবাদ পাইয়া অতিশয় চিন্তান্বিত হইলেন এবং মন্ত্রীগণের সহিত পরামর্শ করিতে লাগিলেন। বিভীষণ ভিন্ন অপর সকলেই সংগ্রামে প্রবৃত্ত হইবার জন্ত বিশেষরূপে উৎসাহ দিতে লাগিলেন। কেবল বিভীষণ সীতাকে প্রত্যপণ করিয়া রামের সহিত সন্ধি করিতে বলিলেন। রাবণ ইহাতে ক্রুদ্ধ হইল৷ বিভীষণকে সভামধ্যেই অশেষ তির স্কার করেন। তাহাতে অপমানিত হইয়া বিভীষণ চারিজন অনুচর সহ লঙ্কা ত্যাগ করিয়া রামের নিকট চলিয়া কবিলেন এবং হনুমান বামেব হস্তে সীতা আসিলেন । সুগ্ৰীব প্রথমে বিভীষণকে প্রদত্ত অভিজ্ঞান প্রদান করিয়া সকলের বিশ্বাস উৎপাদন কবিলেন । (বামাসুন্দ-৫৯-৬৭) । অত:পর যখন হনুমান মুখে সীতার সবাদ পাইয়া সকলেই স্থিরনিশ্চয় হইলেন যে, সীতা জাবিত। বহিয়াছেন। তখন তাহার উদ্ধারের अछ। লাভ করিলেন । সকলেই উপায় উদ্ভাবন করিতে লাগিলেন । সুগ্ৰীব রামকে পরামর্শ দিলেন যে সমুদ্র-বন্ধনপূর্বক সদলবলে লঙ্কায় যাইয়া সীতাকে উদ্ধার করা হইবে । আশ্রয় দিবার বিরোধী ছিলেন। পরে রাম নানা যুক্তিপ্রদর্শন করিলে, তিনি বিভীষণকে আশ্রয় প্রদান করিতে সম্মত হইলেন। তখন বিভীষণ রামের নিকট উপস্থিত হইয়া তাহার আশ্রয় রামও রাবণকে সবংশে নিধন করিয়া বিভীষণকে লঙ্কার সিংহাসনে স্থাপন করিতে প্রতিশ্রত হইলেন। অতঃপর সমুদ্র লক্ষবন . করিবার উপায় নিৰ্দ্ধারণের জন্য রাম
