ഞ്ഞ क्छन्न । उब्रड ब्राप्मब्र সংবাদ শুনিয়া কিরূপ ভাবাপন্ন হন, রাম শক্ৰ সংহার করিয়া চতুর্দশ বর্মান্তে অযোধ্যায় প্রত্যাগমন করিতেছেন শুনিয়া ভরত আহলাদিত হন অথবা বিষন্ন হন, এই সকল বিষয় ভালরূপ অনুধাবন করিয়া আসিবার জন্ত রাম হনুমানকে বিশেষভাবে উপদেশ দেন। কারণ ভরত রামের প্রত্যাবর্তন সংবাদ শুনিয়া, পুনরায় রামকে অযোধ্যার সিংহাসন প্রত্যপন করিতে হইবে ভাবিয়া যদি দুঃখিত হইতেন, তবে রাম আর অযোধ্যায় প্রত্যাবর্তন করিতেন না, ইহাই তাহার বাসনা ছিল। যাহাহউক ভবত বামের প্রত্যাবর্তন সংবাদ শুনিয়া আনন্দিতষ্ট হইলেন এবং প্রত্যুদগমন করিয়া রামকে অযোধ্যায় লইয়া আসিলেন । অনন্তর যথাবিধানে রামের রাজ্যাভিষেক সম্পন্ন হইলে, রাম রাজপদে প্রতিষ্ঠিত হইয়া অপ্রতিহত প্রভাবে রাজ্যশাসন ও অপত্যনিৰ্ব্বিশেষে প্রজা পালন কবিতে লাগিলেন । ( রামা-লঙ্কাকাণ্ড )। রাম বীজপদে প্রতিষ্ঠিত হইলে অগস্ত্যাদি ঋষিগণ তাহাৰুে আশীৰ্ব্বাদ করিবার জন্য অযোধ্যায় আগমন করেন । র্তাহাদের মধ্যে অগস্ত্য মুনি রামকে সমুদয় রাক্ষস বংশের ইতিহাস এবং রাবণ প্রভৃতির -কীর্তিকলাপ বর্ণন করেন। ΕΡ. Τ. Τ. || প্রত্যাবর্তম সমাগত রানুর সেনানী ও রাজয়বর্গ যথাযথ উপধারাদিসহ নিজ নিজ, দেশে প্রত্যাবর্তন করিলে, রাম, সীতা ও ভ্রাতৃগণের সহবাসে পরম সুখে দিন যাপন করিতে লাগিলেন । কিন্তু পুরবাসিগণ, বহুদিন একাকিনী রাবণগৃহে অবস্থিত সীতার চরিত্রের পবিত্রতায় সন্দিহান হইয়া নানারূপ অপ্রিয় আলোচনা করিতে লাগিল । পরম্পরায় এই সংবাদ রামের কর্ণগোচর হইলে, তিমি প্রজারঞ্জনামুরোধে, সীতাকে একান্ত নিরপরাধা জানিয়াও বিসর্জন দিতে মনস্থ করিলেন। লক্ষ্মণ ও ভরত এই বিষয়ে রামের মত পরিবৰ্ত্তন করাইতে যথেষ্ট চেষ্টা কবেন। কিন্তু রাম দৃঢ় সংকল্প ছিলেন । কিছুদিন পূৰ্ব্বে সীতা রামের নিকট গঙ্গাতবে মুনিগণেব তপোবনে যাইবাব ইচ্ছ। প্রকাশ কবিয়াছিলেন । সেক্ট উপলক্ষ্য কবিয়া রাম লক্ষ্মণকে বলিলেন “তুমি সীতাকে তপোবন প্রদর্শনছলে বাল্মাকিব তপোবনে লক্টষা যাইয়। র্তাহাকে তথায় বাথিয়। আসিও ।” বামেব এই আদেশ অতি নিদারুণ হইলেও ভ্রাতৃবৎসল লক্ষ্মণ সীতাকে তপোবন প্রদর্শন ছলে বাল্মীকির আশ্রমে লইয়া গেলেন এবং তথায় তিনি সীতাকে রামের আদেশেব কথা বলিয়া তাহাকে আশ্রমে রাখিয়া অতঃপর | প্রত্যাগমন করিলেন। সীতার নির্বা
