*ीवर्मी-८कब-छांप्रउँौब cनोब्रॉर्णिके । নাম হইল রুদ্র । তাহার ভব, সৰ্ব্ব প্রভৃতি আরও সাতটি নাম আছে। সৌর-২৩ । (৬) স্বাক্টর প্রারম্ভে ব্ৰহ্মা কর্তৃক আদিষ্ট হইয়। রুদ্রদেব আত্মসদৃশ তেজোবলরূপাদিসম্পন্ন সহস্ৰ সহস্র পুত্র উৎপাদন করেন। তাহারা সকলেই পিঙ্গলবর্ণ, জটাজুট, তুণীর ও কপালধারী, বিবস্ত্র, হরিৎকেশ, অষ্টদংষ্ট্র, দ্বিজিহব, ত্রিলোচন, জম্ভণকারী, সকল ভূতের অদৃশ্য, মহাতেজসম্পন্ন এবং রোদন ও ধাবনশীল ছিলেন। র্তাহারা জন্মমাত্রই বিবিধ রুদ্ররূপ অবলম্বন করিয়া অধ্যয়ন, অধ্যাপন, জপ, যোগ, রোদন, ধাবন প্রভৃতি কাৰ্য্য করিতে লাগিলেন । ব্রহ্ম। এই সকল ভীষণকৃতি রুদ্রপুত্রগণকে দেখিয়া ভীত হইলেন এবং রুদ্রদেবকে অন্তবিধ প্রজা স্মৃষ্টি করিতে বলিলেন । রুদ্রদেব তা হাতে সম্মত হইয়া বলিলেন যে, ঐ পুত্ৰগণ হীনশ্রেণীর দেবতারূপে পৃথিবী ও অন্তরীক্ষে রুদ্র নামে খ্যাত হুইবে । ব্রহ্মা-১০ । বায়ু৯-১০ | (৭) ব্রহ্মা স্বষ্টি করিতে আরম্ভ করিলে প্রথমেই সৰ্পগণ উৎপন্ন হয় । তাহ দেখিয়া ব্রহ্মা একান্ত দুঃপিত হইয়া ক্রোধে মূৰ্ছিত হইয়া পড়িলেন। তখন ব্ৰহ্মার শরীর হইতে করুণস্বরে ক্রমনে করিতে করিতে একাদশ জন রুদ্র S&రీt করিতে করিতে বহির্গত হইয়াছিলেম বলিয়া, তাহদের নাম হয় রুদ্র । এই রুদ্রগণই দেহীগণের প্রাণস্বরূপ এবং প্রাণিগণের প্রাণ ও রুদ্র অভিন্ন । র্তাহারাই জীবগণের দেহে প্রাণরূপে অবস্থান করেন। একাদশ রুদ্রের আবির্ভাবের পর মহাদেব ব্রহ্মার প্রাণদান করিলেন এবং তঃপরে। ব্রহ্মার ললাট হইতে ঐ একাদশ রুদ্রের প্রভু স্বরূপ অপর রুদ্রও, প্রাচুভূতি হক্টলেন । এই রুদ্র প্রথমে ব্রহ্মার পুনর্জীবন দান করিয়া পরে তাহারই পুত্র স্বরূপ হয়েন। ব্রহ্ম প্রাণ লাভ করিয়া প্রভু রুদ্রকে তাহার পরিচয় জিজ্ঞাসা করেন। প্রভু রুদ্র তখন ব্রহ্মাকে স্মরণ করাইয়া দিলেন যে, ব্রহ্মার পূর্ব এক প্রার্থনা অনুসারেই তিনি পিতামহের পুত্ররূপে আবিভূত হইয়াছেন। অনন্তর প্রভু রুদ্র ব্ৰহ্মার প্রার্থনায় তাহাকে স্বষ্টি বিষয়ে সাহায্য করিতে স্বীকার করিলেন । বায়ু-২৫ । ( ৮ ) প্রজাস্বষ্টিকাৰ্য্যে ব্ৰতী, হইয়া ব্রহ্মা কি ভাবে কি করিবেম. তাহা চিন্তা করিতে লাগিলেন । বহু চিন্তা করিয়াও যেন কিছু স্থির করিতে পারিলেন না । তখন তাহার ক্রোধ झ्हेल । ८गझे ८ङ्गांश इहे८ङ मझांवल রুদ্র জন্মলাভ করিলেন । তিনি উৎ
- ोन्न इहेब्रांहे ¢ब्रांप्रब्र कब्रिाङ शांत्रिदणम,
चiविढूंड श्ङ्ग ।। ॐांशंब्र! ८ङ्गनि , उtरॆ उठांशंब्र=निच श्रॆण क्रझ । एष'डः--
