১১৩৮ ] জীবনী-কোষ-ভারতীয়—পৌরাণিক । র্তাহার নিশ্চিত হইল । কল্পের তায় এবারও তিনি বরাহমূৰ্ত্তি পরিগ্রহ করিয়া, সলিল মধ্যে প্রবিষ্ট হইলেন এবং তথা হইতে পৃথিবীর উদ্ধার সাধন করিয়া, সমুদ্রসলিল সমুদ্রে এবং নদীর সলিল নদীতে, বিন্যস্ত করিলেন । এইরূপ সলিল বিন্যাসের পর তিনি পূর্বতম কল্পের যে পৰ্ব্বত সমূহ সংৰ্তক অনলে দগ্ধ হইয়া জলবায়ুর শীতলতায় সংসত্ত হওয়ায় স্থানে স্থানে অচলভাবে অবস্থিত ছিল, তাহা পুনঃ প্রকাশ করিলেন । তিনি জলমধ্য হইতে পৃথিবীর উদ্ধার করিয়া স্বস্থানে স্থাপন পূর্বক তাহাকে সপ্তবর্ষ ও সপ্তদ্বীপ রূপে বিভক্ত করিলেন। পরে সমুদয় বিষম স্থানের সমতা বিধান করিয়া শিলাসমূহ দ্বারা সাধারণ পৰ্ব্বতসমূহ নিৰ্ম্মাণ করিলেন । অন্যান্য পদার্থ নিচয়ের স্বষ্টি করিলার পূর্বেই তাছাদিগের আধার স্বরূপ ভূ: আদি লোক कष्ट्रछेब्र এবং গ্রহগণসহ চন্দ্র ও স্বর্যাকে নিৰ্ম্মাণ করেন । তৎপরে আকাশ, বায়ু, অগ্নি, জল, পৃথিবী, স্বর্গ, দিক সমুদ্র, নদী, পৰ্ব্বত, ওষধি ও বৃক্ষলতাদি আত্মা, লব, কাষ্ঠী, কলা মুহূর্ত, সন্ধি, রাত্রি, দিন, পক্ষ, মাণ, অয়ন, বৎসর, पूर्ण, हांनांडिमांभैौ e इन धङ्गडिद्र পৃথক পৃথক স্বাক্ট করিয়া যুগের অবস্থা নিৰ্ম্মাণ করিয়াছেন । ব্ৰহ্মা-৮ { (৯) শ্রদ্ধা কুষ্টি কামনায় ধ্যামাবলম্বন পূর্ব পূৰ্ব্ব | করিলে কাৰ্যকারাসমতি মানদী প্রল সমূহ, তাহার স্বদেহ হইতে ক্ষেত্ৰজ্ঞগণ, দেব অস্বর ও পিতৃগণ এবং চতুৰ্ব্বিধ মানবকুলের প্রাচুর্ভাব হইল। স্বয়স্তৃ যখন ইহাদের উৎপত্তি কামনায় আত্মসংযোগ করিলেন তখন তাহার তমোগুণের আবির্ভাব হয়। সেই তমোগুণযুক্ত স্বষ্টি চিন্তা করিতে করিতে যে প্রজ সমূহ তাহার জঘন দেশ হইতে উৎপন্ন হইল, ভাহীদের নাম হইল অসুর। অসু অর্থ প্রাণ। ব্রহ্মার প্রাণ হইতে উৎপন্ন বলিয়া তাহদের নাম হইয়াছে অসুর। প্রজাপতি অসুর স্বষ্টি করিবার পরই তনু পরিত্যাগ করিলেন । এই পরিত্যক্ত তনু তমো-বহুল ছিল বলিয়া তৎক্ষণং তম: পরিবৃতা ত্রিঘাম রাত্রি রূপে পরিণত হইল । অনন্তর তিনি অস্তরদিগকে দেখিয়া সত্ত্বগুণ-বহুল এক অনিৰ্ব্বচনীয় মূর্তি পরিগ্রহ করিয়া প্রীতি প্রাপ্ত হইলেন । তাতার মুখদেশ হইতে মে প্রজার প্রাদুর্ভাব হইল, তাহাদিগের £o. rদল TT: ழ்
দেবতা দেবহৃষ্টি সমাধা হইলে ব্রহ্মা সে মূৰ্ত্তিরও পরিবর্তন করিয়া, সত্ত্বগুণবহুল অন্ধ মূৰ্ত্তি অবলম্বন করিলেন । তাহা হইতে পিতৃগণের প্রাচুর্ভাব হইল । এই সকল পিতলোক বাস্তুৰ পক্ষে স্বয়ঙ্কর পুঞ্জ
