छौक्ऊँी-6कांशृ-डांब्रजैौब्र ८*ोवृांगिक করে, তখন ইহার শুচিতাই বা বিষয় অনুসন্ধান করিয়া ভিক্ষ ন পাই কোথায় ? ইহার চরিত্র ও ত আমি কিছুই বুঝিলাম না। আমি তাহার শ্বগুব, অথচ আমাকে দেখিয়া আসন হইতে উত্থানও কবিল না।” শিব সম্বন্ধে মনে মনে এইরূপ আলোচনা কবিয়া দক্ষ স্থিব কবিলেন যে শিব যেমন বার কারণ কিছুই বুঝিতে পারিল না। পরন্তু পৰ্য্যটন করিয়া কাহারও গৃছে ধনধান্তেব বিন্দুমাত্র অপ্রাচুর্য্য দেখিল না। ব্যাস তাহাতে অতিশয় ক্রুদ্ধ হইয়া অভিশাপ দিলেন যে, “কাশীবাসীগণ যেহেতু ভিক্ষুককে ভিক্ষণ দিতে তাহাকে অপমান কবিয়াছেন, তিনি বিমুখ, সেই পাপে কাশীতে লন্ধবিদ্য। তাহাব প্রতিফল দিবেন। এই মনোভাব হইতেই দক্ষ যজ্ঞে শিবকে নিমন্ত্রণ কবেন নাই । স্কন্দ-কাশী-উত্ত-৮৭ । ধন ও মুক্তি তিন পুরুষ পৰ্য্যন্ত গমন কবিবে।” এইরূপে শাপ দিয়া ব্যাস ক্ষুধাব জালায় পীডিত হইয়া, পুনরায় (৬৯) কোনও সময়ে ব্যাস, কাশীতে ভিক্ষায় বহির্গত হইলেন । এবারেও ভিক্ষেপঞ্জীবি ও শিবাবাধন। তৎপব সমস্ত দিন ভ্রমণ কবিয়া কিছুই পাই হইয়া বাস কবিতেছিলেন । তখন একদিন লেন না । মহাদেব ব্যাসকে পরীক্ষা কবিতে মনস্থ কবিয়া পাকবতাকে বলিলেন—“আজি যাহাতে ব্যাস কাশীতে কোথাও ভিক্ষ। না পান, তুমি তাহাব ব্যবস্থা কবিও । শিববাক্যে পকিবতী কাশীব প্রত্যেক হস্তেব ভবনে যাই যা ব্যাসকে ভিক্ষা দিতে বাবণ কবিয়া আসিলেন। তাহাব এ নিষেধেব ফলে ব্যাস সশিষ্য ভিক্ষণয় বহিগত হইয৷ এক মুষ্টিও ভিক্ষণ পাই..লন না । তৎপবদিবসও সেইরূপ ভিক্ষ না পাওয়াতে ব্যাসেল সন্দেহ হইল যে কেহ হয় ত তাহকে ভিক্ষা দিতে গৃহস্থগণকে নিষেধ ভিক্ষণ না পাওয়ার কারণ অনুসন্ধানের না | হয নাই । সমস্ত দিন আহার হয় নাই । করিয়া । দিয়াছে। তখন তিনি তাহারশিষ্যগণকে পরিশেষে সায়ংকালে ক্রোধে ভিক্ষণভাণ্ড দুবে নিক্ষেপ করিয়া ক্ষুণ্ণ মনে স্ব-আবাসে প্রত্যাগমন কবিতে লাগিলেন । তখন পথিমধ্যে দেবী ভগবতী একজন সামান্ত গৃহস্থ নবীরূপ ধাবণপূর্বক এক ভবনের দ্বাৰ দেশে দণ্ডায়মান থাকিয়া, ব্যাসকে তাহাব গৃহে অতিথি হইবাব জন্য অনুবোধ কবিলেন । দেবী বলিলেন যে র্তাহাব স্বামী প্রত্যহ অন্ততঃ একটি অতিথিকে ভোজন না করাইয়া অন্ন গ্রহণ করেন দুর্ভাগ্যবশতঃ সেই দিন তাহদেব কোনও অতিথিব সাক্ষাৎলাভ সে জন্ত র্তাহার স্বামীরও ज्रखजश्च দেবী ব্যাসকে বিশেষ অনুরোধ করিয়া জন্য প্রেরণ করিলেন। তাহারা সমস্ত বলিলেন যে, ব্যাস যদি তাহাদের গৃছে
