ጏፃቖዩ তারা সেই সংবাদ পাইয়া বৃহস্পতির পরামর্শে অমুরগণ কোনও প্রতীকারের cफळेt করিবার পূৰ্ব্বেই, র্তাহাদিগকে আক্রমণ করিয়া অনেককে হতাহত করেন । শুক্রাচার্য্য তখন অনেক চিস্তার পর স্থির করিলেন যে, তিনি মহাদেবের আরাধনা করিয়া তাহার নিকট হইতে দেবগণের ক্ষমত। খৰ্ব্ব করিবার উপায় অবগত হইবেন । এই স্থির করিয়া তিনি অসুরগণকে বলি জীবনী-কোষ—ভারতীয় পৌরাণিক । শুক্রাচার্য্যের তপস্তার হেতু জানিতে পারিয়া অসুরগণকে আক্রমণ করিলেন। অসুরগণ তখন শুক্রাচার্য্যের উপদেশে অহিংস হইয়া তপস্তাচরণ করিতে ছিলেন । র্তাহারা দেবগণের আক্রমণ হইতে আত্মরক্ষা করিবার উপায় না দেখিয়া, শুক্রাচার্য্যের মাতার শরণাপন্ন হইলেন । শুক্র-মাতা অসুরগণকে আশ্বাস প্রদানপূর্বক আশ্রয় প্রদান করিলেও দেবগণ তথায় যাইয়া অসুর লেন যে, তিনি প্রতীকারের উপায় দিগকে আক্রমণ করিতে লাগিলেন। উদ্ভাবনের জন্ত মহাদেবের আরাধনা | তখন শুক্রমাতা জদ্ধ হল "শানি প্রস্বত্ত হইবেন । তিনি যতদিন প্রতা- দেবগণকে ইন্দ্রবিহীন করিব”, હાફે গমন না করেন, ততদিন অক্ষরগণ কথা বলিয়া ইন্দ্রকে স্তম্ভিত করিলেন। যেন হিংসা পরিত্যাগ করিয়া তপস্তায় দেবগণ ইন্দ্রকে স্তম্ভিত দেবিয়া, ভীত নিরত থাকেন। অস্বরগণ তাঁহাতেই হইয়া পলায়ন-পূর্বক বিষ্ণুর শরণাসন্মত হইলে, শুক্রাচাৰ্য্য মহাদেবের পন্ন হইলেন। বিষ্ণু তখন উপায়ান্তর শরণাপন্ন হইলেন এবং বৃহস্পতিরও না দেখিয়া শুক্র-জননীর শিরশ্চেদ অজ্ঞাত এমন এক মন্ত্র প্রার্থনা করিলেন। করিলেন। তখন শুক্রাচার্য্যের পিত। ষষ্কার দেবগণের পরাজয় এবং অসুর- ; মহর্ষি ভৃগু ক্রুদ্ধ হইয়া বিষ্ণুকে শাপ দ্বিগের জয় সাধন করিতে পরিবেন। দিলেন যে, ঐ স্ত্রী-বধজনিত পাপ মহাদেব বলিলেন যে, শুক্লাচাৰ্য্য যদি তাহাকে সাতবার ময়ম্বলোকে জন্মতাহার নির্দেশমত ব্রহ্মচারী হইয়া পূর্ণ গ্রহণ করিতে হইবে । অনন্তর ভৃগুসহস্ৰ বৎসর যাবৎ অধোমুখে থাকিয় | মুনি মন্ত্র আবৃত্তিপূৰ্ব্বক সত্য-বলে শুক্রকুণ্ড ধুম পানপূর্বক তপস্তা করিতে জননীকে পুনর্জীবিত করিলেন। ইন্দ্র পারেন, তবেই তিনি শুক্রাচাৰ্য্যকে | তাহ জানিতে পারিয় শুক্রচার্য্যের তাহার প্রার্থনা মত মন্ত্র প্রদান করি- ভয়ে দিবারাত্র শঙ্কিত ভাবে কাল বেন । শুক্রাচার্য্য তাহাতেই সম্ম চ যাপন করিতে লাগিলেন । অত:পর হইয়া মহাদেবের নির্দেশমত তপস্তায় ইন্দ্র স্বীয় কত। জয়ন্তীকে বলিলেন, প্রবৃত্ত হইলেন। এদিকে দেবগণ “শুক্রাচার্য্য ইক্সপদ লোপ করিবার
