জীবনী-কোক-ভারতীয়-পৌরাণিক । >>จัe রক্ষা করিব।” অতঃপর লীত পুনब्रांब्र ब्रांम-विब्ररश् श्रांकूजां इहेब्रा अंग कब्रिटङ नश्कब्र कब्रिग्री एखांब्रभांम शहैं- { লেন। এমন সময়ে তাহার দেহে মানরূপ শুভ-লক্ষণ সুচক अश्ङ्कडि উপস্থিত হইল। তখন সীতা আরও আশ্বস্তী হইয়া প্রাণত্যাগের সংকল্প পরিত্যাগ করিলেন। এদিকে হনুমান বুক্ষশাখোপরি প্রচ্ছন্ন থাকিয়া সকল ঘটনাই অবলোকন করিলেন। তখন তিনি সীতাকে আশ্বাস ও নিজ পরি চয় প্রদান করি বার জন্য সীতার আরও সমীপবৰ্ত্তী হইয়া এক শাখায় উপবেশন পূৰ্ব্বক, যাহাতে সীতা তাহার বাক্যে প্রতীতি লাভ করিতে পারেন এই উদ্দেশ্যে ধীরে ধীরে রামচরিত কীৰ্ত্তন করিলেন। সীতা সহসা অদৃশু স্থান হইতে অদৃশ্য ব্যক্তির দ্বারা রামচরিত কীৰ্ত্তিত হইতে শুনিয়া অতিশয় বিস্মিত হইলেন এবং ভয়াৰ্ত্তচিত্তে ইতস্ততঃ দৃষ্টিপাত করিয়া অদূরে বৃক্ষশাথে এক ক্ষুদ্রকায় বানরকে উপবিষ্ট দেখিলেন । প্রথমে তাহাকে দেখিয়া সীতার অতিশয় শঙ্কা উপস্থিত হইল। তিনি উহ মায়াবী রাক্ষসদিগের ছলনা মনে করিয়া ভয়ে মৃতপ্রায় হইলেন । তখন হনুমান ধীরে ধীরে তাহার নিকটে আগমন করিয়া তাহার পরিচয় জিজ্ঞাস। করিলেন। সীতা হনুমানের বাক্য লাপে কিয়ৎ পরিমাণে ভয়শূঙ্গ হইয়া মিজ পরিচয় প্রদান করিলেন । তখন তখার জাগমন করিবার কারণও খাণ্ড করিলেন এবং সীতার প্রত্যয় জন্মাই ৷ বার জন্ত রাম-প্রদত্ত অভিজ্ঞাম প্রদান করিলেন। অতঃপর সীতা বিশেষ রূপে আশ্বাস লাভ করিলে হনুমান তাহাকে সাত্বনা প্রদান করিলেন এবং বিশেষ ভাবে আশা প্রদান করিলেন যে তিনি সীতার সংবাদ লইয়া প্রত্যাগমন করিলেই রাম সৈঙ্কসহ লঙ্কায় আগমন পূর্বক রাবণকে সবংশে নিধন করিয়া সীতাকে উদ্ধার করিবেন। তখন সীতাও রামের প্রত্যয়ের জন্ত অভিজ্ঞান-স্বরূপ নিজ শিরোমণি হনু মান হস্তে সমর্পণ করিলেন । (রামাসুন্দরা-১০-৪০ ) । সীতা যখন অশোক বনে একাকিনী অবস্থান করিতেন, তখন বিভীষণের ভার্য্যা সরমা সৰ্ব্বদা তাহার নিকটে অবস্থান করিয়া তাহার দুঃখের লাঘব করিবার চেষ্টা করিতেন। রাম সৈন্তসহ লঙ্কায় উপস্থিত হইলে, রাবণ সীতাকে ছলনা করিবার জঙ্গ । বিদ্যুজ্জিহা নামক এক রাক্ষসের দ্বারা রামের এক মায়া মুণ্ড ও তদ্রুপ ধন্থশরদি নিৰ্ম্মাণ করাইয়া সীতার নিকটে । গমন করেন এবং বানর সৈন্তের পর- । জয় বৃত্তান্ত বর্ণনা করিয়া সীতাকে ভয় প্রদর্শন করিতে লাগিলেন । রাবণ,
