যুধিষ্ঠির [ হইলেন। কঙ্ক নাম ধারণ পূৰ্ব্বক ইনি রাজসভাসদ হইয়া রহিলেন কীচকের মৃত্যুর পর সুশৰ্ম্ম বিরাটরাজ্য আক্রমণ করিয়া, রাজাকে বন্দী করিলে, ইহার আদেশে ভীম স্বশৰ্ম্মাকে বন্দী ও বিরাটরাজকে মুক্ত করেন। উত্তরের সহিত বৃহন্নলারূপ অৰ্জুন কুরুসৈন্য বিধ্বস্ত করিলে, ইনি উত্ত, রের নাম না করিয়া বৃহন্নলার বারংবার প্রশংসা করিলে, বিরাটরাজ ক্রোধান্ধ হইয়া অক্ষাঘাতে ইহঁার নাসিকা হইতে শোণিত পাতিত করেন। ইনি র্তাহাকে ক্ষমা করেন । ত্রয়োদশ বৎসর অন্তে ইনি বিরাট নগরে প্রকাশিত হইলে, স্বজনবর্গ তথায় উপস্থিত হইলেন। অতঃপর ইনি অভিমনু্যর সহিত উত্তধার উদ্ধাহক্রিয়া সম্পন্ন করিলেন । তদনন্তর যুধিষ্ঠির স্বীয় রাজ্য পুনঃপ্রাপ্তির নিমিত্ত দুর্য্যোধনের নিকট দূক্ত প্রেরণ করেন। ইনি সৰ্ব্বতোভাবে যুদ্ধে অসন্মত ছিলেন। কিন্তু যখন দুৰ্য্যোধন ইন্দ্রপ্রস্থ রাজ্য কিংবা পঞ্চখানি গ্রামও দিতে অস্বীকৃত হইলেন, তখন ইনি অগত্য যুদ্ধ করিতে উদ্যত হইলেন। ইহঁার পক্ষে সপ্ত অক্ষৌহিণী সৈন্ত সমবেত হয়। যুদ্ধের অগ্ৰে ইনি পিতামহ ভীষ্ম, আচাৰ্য্য দ্রোণ, এবং মাতুল ২৩২ ] যুধিf শল্যকে প্রণতিপুৰ্ব্বক তাহীদের আশীৰ্ব্বাদ প্রার্থনা করেন। ইহার সদ্ব্যবহারে পরিতুষ্ট হইয়া তাহার ইহঁাকে যুদ্ধে বিজয়ী হইবার আশীৰ্ব্বাদ করেন। ইনি সাধ্যান্থসারে যুদ্ধ করিতেন। দ্রোণ বধ দিবসে ইনি “অশ্বখম হত ইতি গজঃ” বলিয়া জীবনে একবার মাত্র মিথ্যা ব্যবহার করিয়াছিলেন। ১৭শ দিবসের যুদ্ধে কর্ণ কর্তৃক ইনি পরাজিত এবং জর্জরিত হইয়া শিবিরে গমন করেন। পরে অৰ্জুনের হস্তে র্তাহার নিধন সংবাদ শ্রবণে সুখী হইলেন। ১৮শ দিবসে ইনি সমরে শল্যরাজকে নিহত করেন । যুদ্ধান্তে ইনি গান্ধারীর সহিত সাক্ষাৎ করিতে গমন করিলে তাহার দৃষ্টিতে ইহঁার পদনখ বিবর্ণ প্রাপ্ত হয়। শরশষ্যায় ভীষ্ম ইহাকে অনেক সছুপদেশ দান করেন। অতঃপর যুধিষ্ঠির হস্থিনাপুরে রাজা হইয়া স্বজন সঙ্গ সুথে বাস করিতে লাগিলেন। ব্যাসদেবের আদেশে এবং কৃষ্ণের ইচ্ছায় ইনি অশ্বমেধ যজ্ঞের অনুষ্ঠান করিলেন। অতি সমারোহের সহিত যজ্ঞ সম্পন্ন হইল। स्रनखन्न ईनि नैौनफ़ि८ख क्षुङब्रॉड़े, গান্ধারী, কুন্তী ও বিছরকে বনগমন করিতে মত দিলেন । তাহtদিগকে দেখিবার জন্য এক বৎসর পরে ইলি স্বজনসহ বনে গমন
