রামপ্রসাদ [ २8७ ] রামমোহন ঘানিগাছ দেখিয়া,ইনি গাইলেন— আমার কিবা দিবা কিবা সন্ধ্যা, সন্ধ্যাকে s মা আমার ঘুরাবি কত, বন্ধ্যা করেছি। কলুর চোক ঢাকা বলদের মত । ঘুম ছুটেছে আর কি ঘুমাই, যুগে যুগে U 臀 歌 。景 জেগে অাছি ; বার যার ITà ब्राभ cनान कालैौद्र डश्रांजक **************** ছিলেন । কিন্তু তিনি যে কিরূপ লোহাগা গন্ধক মিশায়ে, লোরের কালীর উপাসনা করিতেন, তাহা । ধরায়েছি ; নিম্নের গানে অবগত হওয়া যায়— মণি মন্দির মেজে দিব, মনে এই আশা 曝 করেছি । মন তোমার ভ্রম গেল না, க তুমি কালী কে তা চিনলে না । প্রসাদ বলে ভক্তি মুক্তি, ཙི་ཅཟ་ཧྥུ་གྷནྡྷ་ মা আমার জগৎময়ী, জগতে র্তার এবার শ্যামার নাম ব্ৰহ্ম জেনে, ধৰ্ম্ম কৰ্ম্ম o ज्ञ्जन!। 2 সব তেজেছি । তুমি মাটর মুৰ্ত্তি গড়ে কি চাও, কন্তে O মায়ের উপাসনা | রামবহু—গীত রচয়িত বিশেষ । জীব মাত্র মায়ের ছেলে, কেহ নয় তার পর ভাবনা ; তুমি খুলি কন্তে চাওকি মাকে, কেটে
- একটা ছাগল ছান । প্রসাদ বলে রে মুঢ় মন, ভক্তি মাত্র উপাসনা ; কল্পে লোক দেখান কালীপূজা, মা তে।
তোমার ঘুম খাবে ন! ॥ রামপ্রসাদ শেষ জীবনে ক্রিয়া পাইয়া যোগাভ্যাসে রত হন । ইনি .যে যোগপথাবলম্বী হইয়াছিলেন, তাহার ভূরি ভুরি প্রমাণ ইহঁার অনেক গানে পাওয়া যায়। বিশেষতঃ নিয়ে উদ্ধত গানটাতে তাহ স্পষ্ট প্রতীয়মান হয়— এবাবু আমি ভাল ভেবেছি, এক ভাবীর কাছে ভাব শিখেছি । যে দেশেতে য়জনী নাই, সে দেশের এক * * লোক পেয়েছি ; ইনি ১৭৮৭ খৃষ্টাব্দে কলিকাতার অপর পারে শালিকা গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। ১৮২৯ খষ্টাব্দে ইহঁার পরলোক গমন হয় । প্রাচীনদিগের নিকট ইহার রচিত গীত সকল অতি উপাদেয় ছিল । বিরহ বর্ণনে ইনি অদ্বিতীয় ছিলেন । (বাঙ্গালী ভাষা) রামমোহন রায়—ব্রাহ্ম ধর্মের প্ৰবৰ্ত্তক । ইনি ১৭৭৪ খৃষ্টাব্দে হুগলি জেলার অন্তর্গত রাধানগর গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। গ্রাম্য পাঠশালায় বাঙ্গালা শিক্ষা করিয়া,আরবি ও পাসি ভাষা শিক্ষার্থ পাটনায় গমন করেন। এই দুই ভাষায় ব্যুৎ-. পত্তি লাভ করিয়া, সংস্কৃত শিক্ষা করিবার জন্ত ইনি কাশীতে গমন করেন। মেধা, বুদ্ধি, ও পরি
