পাতা:জীবনী শক্তি - প্রতাপচন্দ্র মজুমদার.pdf/২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ङ्ऊँीश अशांश। | अाशन । স্নানের অব্যবহিত পরেই পূর্ণ আহার করা উচিত নহে। বঙ্গদেশের অনেক স্থানে মানের পরই অল্প জলযোগ করিয়া কিছুক্ষণ পরে পুর্ণ আহার করিবার রীতি প্ৰচলিত আছে। ইহা অতি উত্তম নিয়ম। মানের পর পাকস্থলী धङ्रेडिहङ অধিক রক্ত সঞ্চালিত হইতে থাকে। • সে অবস্থায় অধিক আহার করিলে পরিপাকের ব্যাঘাত হইতে পারে। এমন কি, অধিক শোণিতসঞ্চালনজনিত প্ৰদাহাদি পীড়া উপস্থিত হইবার সম্ভাবনা । স্নানের পর কিয়াৎক্ষণ মন স্থির রাখা কৰ্ত্তব্য, কোন প্রকার উত্তেজনা উপস্থিত হইতে দেওয়া উচিত নহে। এই জন্যই মানের পর পুজা, ‘ঈশ্বরোপাসনা প্রভৃতি অনুষ্ঠানের প্রথা প্ৰচলিত হইয়াছে। কাৰ্য্যের আতিশয্য প্রযুক্ত-ও অর্থলাভের চেষ্টায় আহারের সময়ের নিয়মরক্ষা-কারণে কেহই উদ্যোগী নহেন। পুৰ্ব্বকালে হিন্দুরা দিবসে একবার মাত্র মুহার গ্ৰহণ করিতেন এবং রাত্রিকালে অল্প আহার করিয়া নিদ্রা যাইতেন। অত্যধিক পরিশ্রম করিবার প্রয়োজন না থাকাতে এইরূপ আহারেই তাহদের শরীর রক্ষা হইত এবং শক্তিক্ষয়ও নিবারিত হইত। এক্ষণে ইহার অনেক ব্যতিক্রম ঘটিয়াছে। অধুনা যাহারা অফিসে কাৰ্য্য করেন, ইংরাজদিগের নিয়মানুসারে তাহাদিগকে প্ৰাতঃকালে কোন মতে তাড়াতাড়ি আহার গ্ৰহণ