পাতা:জীবনী শক্তি - প্রতাপচন্দ্র মজুমদার.pdf/৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

世始 शैदमै भकि ! ঐ সকল বা অন্যান্য নানাবিধ উপায় অবলম্বনে কোন ফল পাওয়া शांश "नां । ইউরোপবাসীরা ঠিক ইহার বিপরীত কাৰ্য্য করিয়া থাকেন। প্ৰত্যহ কাৰ্য্য দ্বারা শরীরের যে বলহানি হয়, প্ৰত্যহ আহার, বিহার এবং বিশ্রাম দ্বারা তঁহারা তাহ পূরণ করিয়া থাকেন এবং তজ্জন্য দীর্ঘ জীবনও লাভ করেন। একদিন আমি সুবিখ্যাত ব্যারিষ্টার প্ৰাতঃস্মরণীয় স্বগীয় মনোমোহন ঘোষ মহাশয়কে জিজ্ঞাসা করিয়াছিলাম যে, ময়দানের এত নিকটে থাকিয়াও তিনি বায়ু সেবন বা ভ্ৰমণ করিতে বাহির হন না কেন ? ইহাতে শরীর ও মন উভয়েরই স্মৃৰ্ত্তিলাভ হয়। তিনি অমানবদনে উত্তর করিলেন যে, কাৰ্যের অত্যন্ত ভিড়, সুতরাং ভ্রমণার্থ ময়দানে যাইবার সময় হইয়া উঠে না। কিন্তু তঁহার সমব্যবসায়ী পল, উড়ারফ, ইভান্স প্রভৃতি সাহেবদিগকে আমি প্রত্যহ সন্ধ্যার সময় বায়ুসেবনাৰ্থ বাহির হইতে দেখিয়াছি। একদিন আমি চিকিৎসক প্রবর বিহারীলাল ভাদুড়ী মহাশয়ের সঙ্গে গড়ের মাঠে গিয়াছিলাম। তিনি দুঃখ করিয়া বলিলেন, এত সাহেব মেম বেড়াইতে আসিয়াছেন, কিন্তু দেশীয় কাহাকেও দেখিতে পাইতেছ। কি ? ইতিমধ্যে একজন ধনাঢ্য বাঙ্গালী বাবু গাড়ী করিয়া যাইতেছিলেন। আমি বলিলাম, এই দেখুন। একজন যাইতেছেন। তিনি বলিলেন, এ ব্যক্তির বোধ হয় বহুমূত্র (ডায়েবিটিস ) রোগ হইয়াছে এবং হয়তঃ চিকিৎসকেরা জবাব দিয়াছেন, তজ্জন্যই আসিয়া থাকিবেন। কথাটা ঠিক বটে। যখন রোগ চিকিৎসকের অসাধ্য হইয়া পড়ে, তখনই বায়ু পরিবর্তন জন্য