পাতা:জীবনী শক্তি - প্রতাপচন্দ্র মজুমদার.pdf/৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অষ্টম অধ্যায়।’ Wy আহাঁর গ্রহণ, নিয়মিত সময়ে পাঠাভ্যাদি, নিয়মিত সময়ে খেলা ও আমোদ প্ৰমোদ করা প্ৰভৃতি কোন কাৰ্য্যই করি না। বাল্যকালে শরীরের ক্ষয় অধিক হয় না, সুতরাং তখন সে সমস্ত তত দোষের বলিয়া বােধ হয় না। সে সময় অনেক অনিয়ম সহ্য হইয়া যায়। তখন জীবনী শক্তি উন্নতির দিকেই ধাবিত হয়, সুতরাং শারীরিক বা মানসিক কোন অনিষ্টই হইতে দেখা যায় না। কিন্তু বাল্যকালে রীতিমত শিক্ষালাভ না হওয়াতে যৌবনাবস্থায় জীবনকে আর নিয়মমত চালাইতে পারা যায় না । তখন সকল দিকেই অনিয়মজনিত বিশৃঙ্খলা প্ৰকাশ পাইয়া থাকে। অতএব বাল্যকাল হইতেই প্ৰকৃত শিক্ষালাভের জন্য যত্ন করা কীৰ্ত্তব্য। তখন পিতা মাতা বা অভিভাবকগণ এ বিষয়ে বিশেষ দৃষ্টি না রাখিলে ভবিষ্যতে মনুষ্যজীবন গঠিত হয় না । আমাদের দেশের ধনী লোকদিগের মধ্যে এইরূপ শিক্ষা ত একেবারেই দেখিতে পাওয়া যায় না । ধনীর সন্তানেরা যে কোন নিয়মের বশবৰ্ত্তী হইবেন, ইহা তঁহাদের মনেই আইসে না। তঁহাদের প্রভূত অর্থ আছে, তাহার সাহায্যে তঁাহারা সকল প্রকার বাধা বিস্ত্র অতিক্রম করিতে সমর্থ হইবেন, এই বিশ্বাসের বশবৰ্ত্তী হইয়াই তাহারা DDDD BBuO S BDBDBD BBBD S S KBBSS DBD S BDDD BDBDDB কোন ধনীর বা সম্পন্ন ব্যক্তির মুখাপেক্ষা করে না। সে নিয়ম লঙ্ঘন করিলে তাজনিত পাপের শাস্তি হাতে হাতেই পাইতে হয়। অর্থব্যয় বা অন্যবিধ চেষ্টায় কোন কিছুই হইয়া উঠে না। অতএব কি ধনী, কি নির্ধন, কি বালক, কি যুবা, সকলেরই যাহাতে প্ৰকৃত শিক্ষালাভ হয়, তদ্বিষয়ে বিশেষ যত্ন করা