পাতা:জীবন (কৃষ্ণপদ বিদ্যারত্ন).djvu/৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হক্টলেও প্রায় একসঙ্গে থাকে ও অনেক সময়েই পরস্পর পরস্পরকে সাহায্য করে । ইহ পূর্বেই বলিয়াছি যে, গর্ভাশয়ে শোণিত ও তেজ বা শুক্র দ্বার। জড় ভ্রণ উৎপন্ন হইলে তাহার ক্ষুদ্র আকারের মধ্যে যথাকালে অকৃসিজেনবাষ্প প্রভূতির সংযোজনে প্রাণধৰ্ম্ম বা জীবন সংঘটিত হয়। ফরাপ ঘটপটাদি পবিত্র বস্তু দেবতার অধিষ্ঠান আধার মন্ত্রদ্বারা প্রাণপ্রতিষ্ঠা করা হইলে দেবতারা সেই পবিত্র আধারে অদৃশু ও অজ্ঞাতভাবে উপস্থিত হইয়া যজমানের পূজা গ্রহণ পূর্বক কল্যাণ করেন,ইহা ভক্তলোকের বিশ্বাস । সেইরূপ জড়দেহে প্রাণপৰ্ম্ম বা জীবন হইবামাত্র সললস্তানবাপী পরমাত্মা ব। পরম ব্রহ্ম জীবাত্মরূপে সেই জীবনে আসিয়া অধিষ্ঠান করেন। তখন জীবাত্মার অধীন ইন্দ্রিয়গণও ( বহিরিদিয় ও অন্তরিদ্রিয় ) স্ব স্ব শক্তির সহিত সেই সজীব দেহে স্বস্বস্তানে ক্রমে ক্রমে আবিভূত হইয়া স্বভাবতঃ (আপনাআপনি । নিজ নিজ কাৰ্য্য করিতে প্রবৃত্ত হয়। সংক্ষেপে বলিতে গেলে সৌরতেজঃ—যাহা হইতে ইলেক্ট্রন বাহির ইতেছে, পুথিবী সন্নিহিত বায়ুময় আকাশে যাহা পরিব্যাপ্ত হইয়া আছে, সেই সাঙ্গ সৌরতেজষ্ট জীবন । সূর্মোর একটা নাম সহস্ররশ্মি । তাহার মধ্যে কতক রশ্মি বা কিরণ আবিষ্কৃত হইয়াছে, এখনও অনেক রশ্মি আমাদের জ্ঞানের নিকটে অনাবিষ্কৃত অবস্থায় আছে । সেই সৌরতেজ; বাহা আকাশ ও দেহমধ্যস্থিত ত্যাকাশে সৰ্ব্বত্র অব্যক্ত ও ব্যক্তভাবে বিরাজমান। সেক্ট তেজ তাত্মোৎপন্ন ইলেকটনের বলে আত্মোৎপন্ন আকসিজেন 变