ধীরস্থির কিন্তু ভাব প্ৰায় সকলের একরকম। আনন্দের উপলক্ষ হিসাবে সারারাতের থিয়েটার তো আগেও ছিল এখনও আছে, কিন্তু তাতেই সবাই খুশি নয়, এই উপলক্ষকে নিঙড়ে নিঙড়ে শেষবিন্দু আনন্দ আহরণ করলেই শুধু চলবে না, নিজের ভেতরের উত্তেজনা উন্মাদন দিয়ে ফেনিয়ে ফাপিয়ে BB BD DBB BB BBSS DDS DDS DuDu DB DB DDD কেউ যেন তা বিচার করে না, যে রসাটুকু পরিবেশন করা হয় রঙ্গমঞ্চ থেকে তাতে নিজের তাগিদেই উচ্ছসিত হয়ে ওঠে দর্শকেরা। ভাল করে যে নাটক দেখছে না, এদিক ওদিক ঘোরাফেরা করছে চঞ্চলভাবে, বাইরে যে রয়েছে নাটক না দেখেই, তার মুখখানাও উত্তেজনায় ক্ষুরিত। গ্রামের মেয়ে-পুরুষ বিশেষ উপলক্ষে যেভাবে সমারোহ করে যাত্রা দেখে, অবিকল সেই রকম। তা ছাড়া, তুচ্ছ কারণে, হয়তো একেবারেই অকারণে, আজ ক্রমাগত গণ্ডগোল সৃষ্টির চেষ্টা চলতে থাকে দর্শকদের মধ্যে, বিশেষ করে বয়স যাদের DD S BDDBD EE DBBBD BBBD BBBDBD DD ODDDD DBB DLLS অভিনেতাদের যেন কিছুমুত্ৰ সাধ্য সাধনারও দরকার হয় না, হঠাৎ হয়তো এক্সকোণে হাতাহাতি বধবার উপক্রম ঘটে যায়। একজনের কনুইয়ে আর একজনের একটু গুতো লাগায়, অথবা একজন আর একজনকে মাথাটা পকেটে ভারতে অনুরোধ করেছে বলে। এই হলে আজকের মত অভিনয়ও কখনো আর এমন জমে নি, আন্দোলন থামবার পর সেই স্বদেশী নাটকটির অভিনয়ও নয়, এমন গণ্ডগোলও কোনবার দেখা যায় নি। দর্শকদের মধ্যে । লোকে বিরক্ত হয় অল্পক্ষণের জন্য, গোলমাল থামলে তখন সেই ফ্যাকড়াটাও যেন উপভোগ করে। একঘেয়ে জীবনে অভিনয় একটা নতুনত্ব, চিরকেলে একটানা অভিনয়ে গোলমাল যেন আর একটা নতুনত্ব, মজার ব্যাপার! { কয়েকজনের ভাল লাগে না। যেমন সপরিবারে মুন্সেফ সুরেন ঘোষালের। টসটসে মিষ্টিরকম মােটা স্ত্রী, কঁদ-কঁাদ-মুখ কিশোরী মেয়ে ও ছ-সাত বছরের দুটি গভীর চুপ-চাপ যমজ ছেলে। পাকাকে দেখে যেন অকূল পাথরে কুল পেল সুরেন। GS
