পাতা:জীয়ন্ত - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হরিজন-নেতা, সামঞ্জস্যপন্থী ত্রিপুরারি হাড়ি, গান্ধীজীর আশীৰ্বাদ নিয়ে আসবেন। এ জেলায় হরিজনের সংখ্যায়। ভারি। বাংলায় কেন, ভারতেরও কোন জেলায় এত হরিজন নেই। চামার বাগদী নমশ্বন্দ্রে জেলাটা i ነዞ'* “ቆ তা সম্মেলনটা হতে পারল না। হিন্দু-মুসলমানের হানাহানির ভয়ে পাঁচজনের একত্র হওয়াই নিষিদ্ধ হয়ে রইল, পাঁচ-সাত হাজার হরিজনের BDDBD S DBB DBDBBB BD DDSS S BBBBS BDDBD DD DSBDB DDS নিছক হরিজন । R জরুরী বৈঠক বসে ভৈরবের বাড়িতে। অনেক আলোচনার পর সিদ্ধান্ত হয় যে হঠাৎ সরকারের এ উগ্রতার মাথামুণ্ডু তাদের কারো মাথায় ঢুকছে না, অনন্তকে ডেকে শোনা উচিত। সে কি বলে । উগ্রতা ? পাকা ভাবে । মনের ধাঁচটা তার সাধারণ মানুষের। সঙিনের খোচা আর রেগুলেশন লাঠির পিটুনি আর মাঝে মাঝে উৎসবের মত গুলি বর্ষণ যার রীতিনীতি, এ তার কিসের উগ্রতা ! ধীর শান্ত পরিণত মনগুলির চিন্তা করার রকমসকম ধরা গেল না মোটেই, বোঝা গেল না পরিস্থিতিটা কি ! পোড়া বস্তির চামারদের সম্পর্কে কথা উঠল না একবারও । দাঙ্গ হতে পারে। কি পারে না তা নিয়ে মাথা ঘামালো না কেউ। শুধু আগামী নির্বাচন সম্পর্কে ७६१ों, अभिक्षा, अश्वरिठ ! আর মৃত নেতার জন্য আপসোস-আন্তরিক আপসোস । আন্তরিকতার কারণটা যাই হোক। আজ যদি সে সব মানুষ থাকত-কত সহজ হত নির্বাচনতরঙ্গ উতরানো । দেশে সাড়া নেই, চারিদিকে চাপা বিরক্তি, অবিশ্বাস । বুকে কেউ জোর পাচ্ছে না। আর খুঁটির জোর হারিয়ে সরকারের প্রত্যেকটি চাল শঙ্কিত করছে। দেশবন্ধুকে স্মরণ করে সখেদে বলে, আজ যদি বেঁচে থাকতেন ! SRTM