পাতা:জোসেফ্‌ ম্যাট্‌সিনি ও নব্য ইতালী.pdf/৫১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

“নব্য ইতালী” সমাজের মূল সূত্র। তার নিতান্ত প্ৰয়োজন, সেই সময়েই ঘোরতর “গৃহ-বিচ্ছেদে বিপ্লবের উদ্দেশ্য পযুদস্ত হুইবে। বিপ্লব-সাধন করিতে হইলে একটা নির্দিষ্ট নিয়মের অনুসরণ করিতে হইবে ; নিয়ম শব্দের অর্থ প্ৰণালী ; লক্ষ্যের অনুরূপ সাধন" जांभयौबू यादवांख'कब्राई डख थdनौव्र कां । S SSDD D DD DD DDB KBBB তত দিন বিপ্লবের সাধন-সামগ্রীরও কোন নিশ্চিত্তত হইবে না ; এবং সাধন-সামগ্রীর নিশ্চয়াভাবে বিপ্লবের কৃতকাৰ্য্যতার সম্ভাবন। অল্প । কারণ লক্ষ্যের নিশ্চয়াভাবে, অনুরূপ কখনই তাদৃশ গুরুতর কাৰ্য্যের অনুষ্ঠানে কৃতকাৰ্য্য হইবেন না ; এবং তঁহাৱা সংখ্যারঃ কাৰ্য্য মাত্র সম্পন্ন • করিয়া এরূপ অরাজকতা' সংঘটিত করিবেন, যাঙ্গার প্রতিবিধান বা নির্যাকরণ র্তাহাদিগের সাধ্যাঙ্গীত । এই সকল কারণে নব্য ইতালীর সভ্যগণ জাতীয় জাতৃগণকে স্পষ্টাক্ষরে তাহাদিগের লক্ষ্য ও•কাৰ্য্য-প্ৰণালী অবগত করাইতেছেন । ” এই সমাজের প্রথম লক্ষ্য বিপ্লব সাধন, দ্বিতীয় স্বাক্ষ্য নন নিৰ্ম্মাণ ; কিন্তু তঁহাদিগের । লক্ষ্য সাধনের প্রধান অস্ত্ৰ শিক্ষা । শিক্ষণ । যেরূপ বিপ্লব্ধ সাধনের মহাস্ত্ৰ; তেমনই বিপ্ল সাধন-সামগ্রীর আয়োজন হইতে পারে না ; ; ধের পর নিৰ্ম্মাণ-কাৰ্য্যেরও অদ্বিতীয় সাধক ; qव९ अश्क नiशन-नांभsौद्ध यात्मांधन | qझे জুন্য ‘বিপ্লবের পূর্বে ও পরে শিক্ষই এই বিনাও বিপ্লবের কৃতকাৰ্য্যতা বিষয়ে লোকেরণ • সমাজের প্রধান অবলম্বনীয় হইবে । a. মনে বিশ্বাস জন্মিতে পারে না । বিশ্বাস না জন্মিলেও কখন লোকে বিপ্লব-সংসাধন জন্য প্ৰাণপণ করিতে পারে না ; প্রাণপণ চেষ্টা ব্যতীতও কখন বিপ্লব সংসাধিত হইতে পারে না। অতীত ঘটনায় ইহার ভূৱী ভুবী প্রমাণ Př७ग्रा श्शू । র্যাহারাই বিপ্লবের অধিনায়ক হইবেন, বিপ্লবের পরিণাম কি তঁাহাদিগকে স্পষ্ট রূপে জানিতে হইবে। যাহারাই লোক-সাধারণকে অস্ত্ৰ ধারণা করিতে আহবান করিবেন, তঁহদিগকেই বলিয়া দিতে হইবে কি ফলের আশায় তাহারা অস্ত্ৰ ধারণ করিবে ; কারণ জয় লাভ করিয়া কি ফল হইবে তাহ’ জানিতে না পারিলে কখন সমস্ত জাতি যুদ্ধার্থ অভু্যুখিত হইতে পারে না। যাহারাই দেশের পুনঃসংস্কার কাৰ্য্যে ব্ৰতী হইবেন, তাহাদির্গের এরূপ দৃঢ় বিশ্বাস থাকা চাই যে, তাহারা তৎ, সাধনে সমর্থ; এরূপ বিশ্বাস ব্যতীত তাহারা নব্য ইতালী সমাজ” সাধারণতন্ত্র-বাদী । ১ম কারণ-সামাজিক ও প্ৰাকৃতিক নিয়মানুসারে সকল জাতিই সময়ে সাম্য ও স্বাধীনতা ভোগ করিবে, সাধারণতন্ত্র শাসনপ্ৰণালীই এই ভবিষ্য সুখ-সাধনের একমাত্র । উপযোগিনী । ” ২য় কারণ-জাতি-সাধারণই দেশের । প্ৰকৃত রাজা এবং সর্বোচ্চ নৈতিক বিধির 'একমাত্র ব্যাখ্যাত । ৩য় কারণ-সমাজের সর্বোচ্চ শ্ৰেণী । এখন যতই কেন অধিকার ভোগ করুন না, । সমাজের স্বাভাবিকী প্রবণকা সাম্যের দিকেই সামাই স্বাধীনতার মূল ; সাধারণতন্ত্র ভিন্ন . ৷৷অষ্ট সকলপ্রকার শাসনপ্রণালীই হ্রামের প্রতিকুলে ; মুতরাং সাধারণতন্ত্র ভিন্ন অক্ষসুকলপ্রকার শাসনপ্রণালীই স্বাধীনতাৰ । বিরোধী। S S C S L S LS