কলাপের অনুকরণ করিতে চাও, তবে অনুরের সেন্ট হেলেনায় বসিয়া বলিয়াছিলেন যে,: বল ধারণ করা। ঈশ্বয় তোহ্মীদিগের মঙ্গল “চল্লিশ বৎসরের মধ্যে ইউরোপের সর্বািলঃ বিধান করিবেন, উৎপীড়িতদিগের সহিতই হয়। সাধারণতন্ত্ৰ প্ৰতিষ্ঠাপিত হইবে অথবা ? ঈশ্বরের সহানুভূতি। “ যখন দেখিবে এই ইহা কাসাকিদিগোৱা-অধীন হইবে।” ম্যাটুউদ্দীপনবাক্যে ইতালীয় ললাট স্কুরিত হইতেছে, সিনির মুখ হইতে নেপোলিয়ানের সেই বাক্য । সাগর-হৃদয়ের স্থায় ইতালীয় হৃদয় তরঙ্গায়িত সৰ্ব্বদা উচ্চারিত হইত। - O হইতেছে, তখনই অপ্ৰতিহত বেগে সমরশীর্ষে। প্ৰধাবিত হইবে এবং লম্বাড়ী गया कविधा दलिप्द- ( ) “যাহাদিগকর্তৃক তোমাদিগের দাসত্বনিশা বদ্ধিতায়তন হইতেছে, ঐ দেখ সেই জাতি অদূরে দণ্ডায়মান। তাহার পদ্ম আলিপসের দিকে অঙ্গুলি নির্দেশ করিয়া উচ্চৈঃস্বরে ডাকিয়া বলিবে-এই আমাদিগের স্বাভাবিকী সীমা-যে অষ্ট্ৰীয়া সেই সীমা অতিক্ৰম করিা য়াছে, তাহার বিরুদ্ধে অস্ত্ৰধারণ করা ” এ “ঈশ্বর জনসাধারণের মঙ্গল বিধান করিবেন । জনসাধারণ তঁহারই অনুগৃহীত এবং তৎকর্তৃকই তদীয় বিশ্বব্যাপী প্রেমের উদেঘাষণা কাৰ্য্যে নিয়োজিত ।”
- ভবিষ্য বিপ্লব সকল জনসাধারণের জন্য সাধারণ কর্তৃকই অনুষ্ঠিত হইবে।”-এই আধুনিক মতের প্রবণতা সাধারণ-তন্ত্রেরই দিকে । এই জনসাধারণকে সাধারণ-তন্ত্রের মূল সুত্রে দীক্ষিত করাই নব্য ইতালীসমাজের প্ৰধান লক্ষ্য। ম্যাটুসিনির দৃঢ় বিশ্বাস ছিল যে, সাধারণতন্ত্র ব্যতীত ইতালীর একতা ও স্বাধীনতা কখনই সংসাধিত হইবে না।
ইউরোপ নানা আকারে রাজতন্ত্রের পরীক্ষা করিয়াছে, কিন্তু কোন প্ৰকার রাজ ক্ষেত্রের हिदा সাধারণতন্ত্রের প্রতি লোকের যে বিশ্বেৰ । ও ভয় আছে তাহার কারণ প্ৰথম ফরাসী । বিপ্লবের ভীষণ সুণোন্মাদ । কিন্তু লোকের জানা উচিত যে, তখন বস্তুতঃ ফ্রাক্ষে সাধারণ- । তন্ত্ৰ প্ৰতিষ্ঠাপনের চেষ্টমাত্ৰ হইতেছিলসাধারণতন্ত্রানুকুল সক্ষত্রমাত্র আত্মন্ধ হইয়া- ? ছিল-সাধারণতন্ত্র প্রতিষ্ঠাপিত হয় নাই । . . . . লোক্তক সাধারণতন্ত্রের নামেই কম্পিতৃ- , কলেবুর ইয়। কিন্তু সাধারণতন্ত্র কি উপাদানে গঠিত, যদি একবার ভাবিয়া দেখে, তাহা হইলে ইহার গ্রহণে “” কখনই অস্বীকৃত হইবে না । জাতীয় শাসন-ভারের জাতীয় হস্তে পরিা রক্ষণের নামই সাধারণতন্ত্ৰ প্ৰতিষ্ঠাপন। যে বিধিমালা দ্বারা এই শাসন-কাৰ্য্য নিৰ্বাহিত । হইয়া থাকে তাহ জাতীয় ইচ্ছা দ্বারা : সংগঠিত ও নিয়ন্ত্রিত। এই শাসন-প্ৰণালীতে । জাতীয় প্ৰভুশক্তিই সর্বোচ্চ নিয়ামক শক্তি ও : সৰ্ব্বপ্রকার প্রভুতার কেন্দ্র ও মূল বলিয়া । পরিগৃহীত श्भ शांटक । ইহা এরূপ একপ্রকার জাতীয় সম্মিলন । যথায় সংখ্যার শক্তি অনুসারেই প্ৰত্যেক । |-কাৰ্য অনুষ্ঠিত হইয়া থাকে; যথায় সর্বপ্রকার মৰ্য্যাদা আইনে অস্বীকৃত হয় এবং কাৰ্য্যের তন্ত্রেই শক্তি পাইতেছে না। এক্ষণে সাধারণ- দোষ গুণ অফিলারেই দণ্ড ও পুরস্কার প্রাপ্ত তন্ত্র ব্যতীত ইউরোপের উন্নতি ও শাস্তির হয় ; যথায় সৰ্ব্বপ্রকার, কর, সৰ্ব্বপ্রােঙ্গর কোনও সম্ভাবনা নাই । নেপোলিয়াদ উপায়ন এবং শিল্প ও বাণিজ্যের উপর সর্ব
