জ্ঞান সুধাকর। ”表今 আমি যখন আপন ভূবন পরিত্যাগ পূৰ্ব্বক অথোপাৰ্জ্জনে গমন করিতেছি, এব৯ অনায়াসেই দুপুাপ্য মৃগশাৰক প্রাপ্ত হইয়াছি তখন নিশ্চয় বোধ হইতেছে আমার আদিষ্টরূপ নাট-শালায় নিতান্ত ধন মৃত্য করিতেছে। ধৰ্ম্মদাস মৃগশাবৰ-লাভুে পুলকিত হইয়া মনোমধ্যে এই রূপ আস্ফালন করিতেছেন, এমৃত সময়ে প্রবঞ্চন-চতুর তিন জন ধূৰ্ত্ত তথায় উপনীত হইল, তাহারা মৃগ-শাবক-ধারী ধম্মদাসকে দর্শন করিয়া পরসপর মন্ত্রণা করিতে লাগিল, এবণ কুরঙ্গ-শিপ্তর কোমল-মা-সে-লোলুপ হইয়া স্থানেং অগ্ন-পথে উপবেশন করিল। ব্রাহ্মণ যখন প্রথম ধূৰ্ত্ত সমীপে উপনীত হইলেন, তখন সেই ধূৰ্ত্ত কহিলেন, হে দ্বিজবর ! তুমি আমার এই হরিণশাবক কোথায় প্রাপ্ত হইলে, আমি দুই দিবস ইহার অনুসন্ধান করিতেছি। ধৰ্ম্মদাস কহিলেন আমি এই ভুtরণ্যপশু পথিমধ্যে প্রাপ্ত হইআছি; এ তোমার-নছে ; তোমার ইহাতে কি প্রমাণ অাছে ? ধূৰ্ত্ত কহিল ; অবশ্য অামার এই মৃগশিশু, তাহার সন্দেহু নাই ; ইহাতে আমি অনেক প্রমাণ দিৰ ; এই রাজ-পথ-চারি-ব্যক্তির অনুৰুেই জানেন । সম্রতি তুমি বিচারালয়ে চল, তথায় शार्राङ्ग्न उठ्ठोड़े श्ड्रेट्दरै । এইরূপে উভয়ের গুরুতর বিবাদ উপস্থিত হওয়াতে অপর छूझे ੇ তথায় সমাগত হইয়া ধৰ্ম্মদাসকে চৌরাপবাদরূপ মহোৎপাতে পাতিত করিলেক । ব্রাহ্মণ অবশেষে মৃগ ত্যাগে ও পরিত্রাণ নাগাইয়া পাথেয়-অর্থ যৎকিঞ্চিৎ য়াহ অনিয়ন করিয়াছিলেন তাছাও তাহাদিগঞ্চে সমপৰ্ব করিয়া, বহুকষ্টে ধূৰ্ত্তকর হইতে মুক্ত হইলেন । ফুদাল-পাথেয়ু-চির-সঞ্চিত অর্থ-বিয়োগে পরিতাণিত হইয় গমন করিত্তেং দেখিলেন, প্রখর-কর-নিকর-রিস্কার করুত দিনকুর . শিরোপরি গগণে
